যে ওষুধে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মরবে করোনা! আলোড়ন ফেলে দেওয়া গবেষণা! গবেষণ প্রকাশ : ১৩ এপ্রিল ২০২০, ১৫:৩৯



আন্তর্জাতিক ডেস্ক: করোনা ভাইরাসের চিকিৎসার জন্য বিশ্বের তাবড় বিজ্ঞানীরা আপাতত ব্যস্ত। ভাইরাসকে মারার জন্য ওষুধ তৈরি করতে উঠে পড়ে লেগেছেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা।



গোটা বিশ্ব অপেক্ষা করছে ভ্যাকসিনের। এরই মধ্যে মাঝে মাঝে কিছু আশার খবর আসছে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে। তেমনই একটি সাড়া জাগানো স্টাডি আলোড়ন ফেলে দিল গোটা বিশ্বে।



মনাস বায়োমেডিসিন ডিসকভারি ইন্সটিটিউট ও পিটার ডোহারটি ইন্সটিটিউট অফ ইনফেকশন অ্যান্ড ইমিউনিটির যৌথ গবেষণার রিপোর্ট বলছে, Ivermectin নামে এই ওষুধটি নাকি কোষের মধ্যে বাড়তে থাকা করোনা ভাইরাসকে রুখে দেয়৷ এবং স্টাডি রেজাল্টে গবেষকরা যথেষ্ট উচ্ছ্বসিত।



নয়া স্টাডি বলছে, অ্যান্টি-প্যারাসাইটিক ড্রাগ বা ওষুধ করোনা ভাইরাসকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মারতে পারে। স্টাডিতে বলা হচ্ছে, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই ওষুধ শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি লক্ষণীয় ভাবে কমিয়ে ফেলতে পারে।



বাড়িতে থেকে পেটের সমস্যা? যা করবেন



বাড়িতে থেকে থেকে নতুন যেসব শারীরিক অসুবিধা দেখা দিচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম হলো পেটের সমস্যা। কারো পেট সারাক্ষণ ফুলে থাকছে, ক্ষুধা পাচ্ছে না একদমই। অনেক মানুষ কোষ্ঠকাঠিন্যতায় ভুগছেন, হজম হচ্ছে না অনেকের।



এই সময়ে ডাক্তারের পরামর্শ পাওয়াও দুষ্কর হয়ে পড়েছে। এভাবে একটানা বাড়িতে থাকার অভ্যাস কারোই ছিল না। প্রতিদিন যেটুকু চলাফেরা হতো তা একদমই নেই। কিছু কাজ আমরা না বুঝেই করে ফেলছি আর তার ফলে দেখা দিচ্ছে পেটের নানা সমস্য।



যেহেতু সবাই বাড়িতেই আছেন, তাই সকালে ঘুম থেকে ওঠার চাপটা কম-বেশি কেউই নিচ্ছেন না আর। ফলে এলোমেলো যাচ্ছে পুরো দিনের রুটিন। দেরিতে সকালের খাবার খাওয়া হচ্ছে, তারপরেই ভারী লাঞ্চ। বিকেলে ভাজাভুজি তো আছেই, রাতের খাবার খেতেও অনেকটাই দেরি হয়ে যাচ্ছে। এটা চালিয়ে গেলে হজমের সমস্যা, পেটের গন্ডগোল হবেই।



সারাদিন বাড়িতে থাকার কারণে ঠিকমতো পানি খাওয়া হয় না একেবারেই। হঠাৎ মনে পড়ল আর ঢকঢকিয়ে অনেকটা পানি খেয়ে নিলেন, তা করলে চলবে না। সারাদিন ধরে নিয়মিত ব্যবধানে পানি পান করুন।



জীবনধারণের জন্য যতটুকু প্রয়োজন, শুধু ততটাই খান। বিলাসবহুল রান্না-খাওয়া থেকে দূরে থাকলে শরীরও ভালো থাকবে। ঝোল, পাতলা ডাল থাকা উচিত প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়। ডালের গাঢ় অংশটা বাড়ির শিশুদের খেতে দিন। তারা খুব চঞ্চল, তাই বাড়তি প্রোটিন তাদের প্রয়োজন।



ইমিউনিটির জন্য যতটা ভিটামিন আর মিনারেল প্রয়োজন তা ফল আর সবজি থেকেই মিলবে। তাই বাজারে তাজা সবজি বা ফল যা মিলছে, তা খাবেন অবশ্যই।



যতটা সম্ভব হাঁটাচলা করুন। ব্যায়াম করুন, ছাদে বা ব্যালকোনিতে হাঁটুন। শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলো করুন। শরীর সচল না থাকলে সুস্থ থাকবেন না।