Breaking News

রাতে এই খাবারটি খেলে মেদ এক্কেবারে উধাও হয়ে যাবে!

দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম আমাদের যেমন ব্যাস্ত রাখছে, পরিশ্রম করাচ্ছে, তেমনই একাধারে অলশ করে দিচ্ছে আমাদের। বর্তমানে আমরা কাজ ছাড়া আর কিছুই বুঝছিনা বা হয়তো সময় আমাদের কাজ ছাড়া আর কিছু বুঝতে দিচ্ছে না। প্রতিনিয়তই আমরা মানসিক পরিশ্রমের ফলে এতটাই ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছি যে আমাদের আর অন্য পরিশ্রম করতে ইচ্ছে করছে না।

সারাদিনের পরিশ্রমের পর যে ক্লান্তি শরীরে বাসা বাঁধে সেই বাধা অতিক্রম করে মেদ ঝরানোর দিকে মন দিতে আমরা পারিনা। এখন সময় পাল্টেছে, আগেকার দিনে মানুষের পরিশ্রম ছিল দৌড়াদৌরি যুক্ত। অফিস কাছারিও ছিল তেমনি, সারাদিন বাইরে বাইরে এদিক ওদিক ঘুরতে হত।

যদি ঘরে বসেও কাজ থাকত তাতেও এক ঘর থেকে অন্য ঘরে কাগজ পত্র লেন দেনের ক্ষেত্রে হাঁটা চলা বা শারীরিক পরিশ্রম করতে হত। কিন্তু এখনকার গল্প অন্য, এখন চেয়ারে বসে বসেই কাজ হয়, এক বান্ডিল কাগজ একটা মেল করলেই পৌঁছে যায় ওপর তলার বসের কেবিনে।

মিটিং হয় ওয়েব ক্যামে, কলিগদের সাথে কথা হয় সেই চেয়ারে বসে বসেই, টিফিনের জন্যে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। ফোন করলেই তা চলে আসে টেবিলে। তাদেরকে ছেড়ে যারা রয়েছেন তাদের এখন বেশিরভাগের সময় কাটে বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে। সেখানে চোখের নিমেষেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়। পরিশ্রম হয় না কিছুই।

তাছাড়া অনেকের শারীরিক গঠনের জন্যে তাদের মোটা দেখতে লাগে। এই মোটা দেখতে লাগার কারন অবশ্য অনেক গুলো, অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ফলে শরীরে মেদের পরিমান বেড়ে যায়। অতিরিক্ত মেদ সঞ্চয় শরীর অনেক রকম প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

তাই মেদ সমস্যা এক বিশাল সমস্যা, আজকের এই জীবন যাত্রায় প্রায় প্রত্যেকটা মানুষের ভুরি আছে। বর্তমানে তাই রমরমিয়ে বাড়ছে জিম ব্যাবসা, প্ল্যানিং হচ্ছে ডায়েটের। কিন্তু এই দৈনন্দিন সেদ্ধ খেয়ে খেয়ে দুর্বল হয়ে পড়ছে শরীর।

তাই আপনাদের যাদের এই সমস্যা রয়েছে তাদের জন্যে রইল এই ছোট্ট টিপস – পরিমান মত পাতিলেবু, একটি শসা, আদাবাটা, পার্সলে পাতা আর জল মিশিয়ে ব্লেন্ডারে দিয়ে সেই জুস অল্প করে খেতে হবে। রাতে শুতে যাওয়ার আগে তা পান করুন। এক সপ্তাহেই কমে যাবে ভুরি।

Check Also

শি’খে নিন ডাল রান্নার পারফেক্ট কৌশল

ডাল তো আপনারা সবাই বাসায় রান্না করেন। অনেকে আবার প্রতিদিনও বাসায় ডাল রান্না করে থাকেন। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *