দাঁতে ব্যথা! পাথর জমে হলুদ আবরণ পরে গেছে দাঁতে। অনেকেই ভুগে থাকেন এই সমস্যাটিতে। দেখা যায়, তাদরে দাঁতে কমবেশি হলুদ বা বাদামি খনিজ পদার্থের আবরণ। ডাক্তারি ভাষায় যাকে টার্টার বলা হয়।



তবে সাধারণ মানুষ একে দাঁতের পাথর হিসেবে জেনে থাকেন। মূলত নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার না করলেই এই টার্টার বাড়তে থাকে। যা দাঁতের ‘পিরিওডোনটাইটিস’ নামক রোগেরও কারণ।



পিরিওডোনটাইটিস কী: ‘পিরিওডোনটাইটিস’ হলে দাঁতের মাড়ির টিস্যুতে প্রদাহ হয়। ফলে মাড়ি সংকোচিত হয়ে অকালে দাঁত পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।



এ সমস্যা এড়াতে প্রয়োজন নিয়মিত দাঁতে জমা টার্টার পরিষ্কার করা। টার্টার দূর করার প্রথম সমাধান হলো ডেন্টিস্ট। তবে আপনি চাইলে বাড়িতে বসেও এ সমস্যার সমাধান করতে পারেন।



টার্টার পরিষ্কার করতে যা লাগবে: * বেকিং সোডা * ডেন্টাল পিক * লবণ * হাইড্রোজেন পেরোক্সাইড * পানি * টুথব্রাশ * কাপ * অ্যান্টিসেপটিক মাউথ ওয়াশ।টার্টার দূর করতে সবচেয়ে সহজলভ্য ও কার্যকরী উপাদান হচ্ছে বেকিং সোডা। আসুন এবার জেনে নিই টার্টার দূর করার পদ্ধতি।



প্রথম ধাপ: কাপে এক টেবিল চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে ১/২ চা চামচ লবণ মেশান। এবার গরম পানিতে টুথব্রাশ ভিজিয়ে বেকিং সোডা ও লবণের মিশ্রণ দিয়ে পাঁচ মিনিট ধরে দাঁত ব্রাশ করুন। সবশেষে কুলকুচি করে নিন।



দ্বিতীয় ধাপ: এক কাপ হাইড্রোজেন পেরোক্সাইডের সঙ্গে ১/২ কাপ হালকা গরম পানি মেশান। এই পানি মুখে নিয়ে এক মিনিট রাখুন। এরপর ১/২ কাপ পানি দিয়ে কুলকুচি করে ফেলুন।



তৃতীয় ধাপ: ডেন্টাল পিক দিয়ে দাঁতের হলুদ টার্টার ধীরে ধীরে ঘষে তুলুন। মাড়ির ক্ষতি এড়াতে ডেন্টাল পিক ব্যবহারের সময় সাবধানতা অবলম্বন করুন।



চতুর্থ ধাপ: অ্যান্টিসেপটিক মাউথ ওয়াশ দিয়ে কুলকুচি করুন।



১বার মেহেদি পাতা ব্যবহারে আজীবন সুস্থ থাকুন, ব্যবহার পদ্ধতি জেনে নিন
১। পায়ের জ্বলাপোড়া রোধ



তাজা মেহেদি পাতা ভিনেগারে ভিজিয়ে এক জোড়া মোজার ভিতরে রেখে দিন। এবার এই মোজাটি পায়ে সারারাত পরে থাকুন। এটি পায়ের জ্বলাপোড়া কমিয়ে দিবে অনেকখানি।



২। মাথাব্যথা হ্রাস করতে
মেহেদি গাছের ফুল মাথা ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। মেহেদি গাছের ফুল পেস্ট করে এর সাথে ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এটি কপালে অথবা ব্যথার স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এছাড়া আপনি মেহেদির পেস্টও ব্যবহার করতে পারেন।



৩। মুখের ঘা ভাল করতে
এই মেহেদি দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন, মাউতওয়াশ। মেহেদি পাতা গুঁড়ো পানিতে গুলিয়ে নিন। এবার এটি দিয়ে কুলকুচি করুন। এটি মুখের ঘা দ্রুত ভাল করে থাকে এবং মুখ জীবাণুমুক্ত করে তোলে।



৪। টাক পড়া রোধ
সরিষার তেলের সাথে কয়েকটি মেহেদি পাতা দিয়ে জ্বাল দিন। এটি ঠান্ডা হয়ে গেলে মাথার তালুতে ব্যবহার করুন। এটি টাক পড়া প্রতিরোধ করবে।



৫। খুশকি দূর করতে
খুশকি চুলের সবচেয়ে বড় শত্রু। এই খুশকি দূর করতে মেহেদি বেশ কার্যকরী। সরিষা তেল, মেথি, মেহেদি পাতা সিদ্ধ একসাথে যোগ করে এটি চুলে ব্যবহার করুন। ১ ঘন্টার পর শ্যাম্পু করে নিন। এটি খুশকি দূর করে চুলকে করে তুলবে ঝলমলে সুন্দর।



৬। ঘামচির জ্বালাপোড়া রোধ করতে
মেহেদির পেস্ট পিঠ, ঘাড় এবং ঘামাচি আক্রান্ত অন্যান্য স্থানে লাগান। এটি ঘামচির চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া হ্রাস করতে সাহায্য করবে।



৭। বাতের ব্যথা রোধে
বাত এবং বাতজনিত সবরকম ব্যথা দূর করতে মেহেদি তেল বেশ কার্যকর। ব্যথার স্থানে মেহেদি তেল ম্যাসাজ করে লাগিয়ে নিন। ভাল ফল পেতে এটি প্রতিদিন এক থেকে দুই মাস করুন।



২০১৯ বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের খেলার সময় সূচী ঘোষনা



২০১৯ বিশ্বকাপের ১০ দলের মধ্যে ৮টি দল ইতিমধ্যেই সরাসরি বিশ্বকাপে কুয়ালিফাই করেছে। বাকি দুইটি স্থানের জন্যে লড়বে আরো ১০টি দেশ।



আর এই দশটি দলের অংশগ্রহণে ৬ মার্চ থেকে জিম্বাবুয়েতে বসতে যাচ্ছে ২০১৯ ওয়ার্ল্ড কাপ কুয়ালিফায়ার। আর এই টুর্নামেন্টে সকলের আকর্ষণ থাকবে দুইবার বিশ্বকাপ জয়ী ওয়েস্টইন্ডিজের দিকে, তারা কি পারবে বিশ্বকাপে কুয়ালিফাই করতে! আফগানিস্থান, জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডরাও খুব একটা পিছিয়ে নেই।



বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ১০ দলের মধ্যে আবার ৮ দল চূড়ান্ত হয়েছে। এই টুর্নামেন্টের ৮টি দল হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আফগানিস্থান, জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, হংকং, স্কটল্যান্ড এবং পাপুয়া নিউগিনি।



বাছাইপর্ব খেলার বাকি দুইটি দল এখনো চুড়ান্ত হয় নি। ৮-১৫ ফেব্রুয়ারি আইসিসি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লীগ ডিভিশন ২ এ কানাডা, কেনিয়া, নামিবিয়া, নেপাল, ওমান এবং আরব আমিরাত, এই ছয়টি দল বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব খেলার জন্য নিজেদের মধ্যে লড়াই করবে, এবং টপ দুটি দল বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে।



ওয়ার্ল্ডকাপ কুয়ালিফায়ারের ১০টি দলকে দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, পাপুয়া নিউগিনি এবং ওয়ার্ল্ড ক্রিকেটলীগ ডিভিশন ২ এর চ্যাম্পিয়ন, এই ৫টি দলকে নিয়ে একটি গ্রুপ ‘এ’।



আর গ্রুপ ‘বি’ তে আছে জিম্বাবুয়ে, আফগানিস্থান, স্কটল্যান্ড, হংকং এবং ওয়ার্ল্ড ক্রিকেটলীগ ডিভিশন ২ এর রানার্সআপ। প্রতিটি টিম তাদের নিজ গ্রুপের সকল টিমের সাথে একটি করে ম্যাচ খেলবে। প্রতিটি গ্রুপ থেকে টপ তিনটা টিম সুপার সিক্সে কুয়ালিফাই করবে।



সুপার সিক্সে প্রতিটি টিম গ্রুপ পর্বে যে যে টিম ছিলো, সেই দুটি টিম বাদে অন্য তিনটি দলের সাথে একটি করে ম্যাচ খেলবে। অর্থ্যাৎ গ্রুপ পর্বে যে দুইটি টিমের সাথে সাক্ষ্যাৎ হয়েছিলো, সুপার সিক্সে এসে আর সেই দুটি দলের সাথে মোকাবেলা করতে হবে না।



গ্রুপ পর্ব এবং সুপার সিক্সের সকল ম্যাচ জয়ের পয়েন্ট কাউন্ট করা হবে। হায়েস্ট পয়েন্ট যে দুটি দল ক্যারি করবে, সে দুটি দলই বিশ্বকাপে কুয়ালিফাই করবে।



আইসিসির চীফ এক্সিকিউটিভ ডেভিড রিচার্ডশন বলেন, নিসন্দেহে এই টুর্নামেন্টটা চরম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। সেই সাথে এই টুর্নামেন্টের মধ্যে দিয়ে ২০১৯ বিশ্বকাপের বাকি দুটি দল নিশ্চিত হবে।



শিখে নিন, ডেন্টিস্ট ছাড়াই বাড়িতে বসে দূর করবেন দাঁতের পাথর
দাঁতের পাথর – ডেন্টিস্ট ছাড়াই বাড়িতে বসে দূর করুন দাঁতের পাথর! দাঁতে ব্যথা! পাথর জমে হলুদ আবরণ পরে গেছে দাঁতে। অনেকেই ভুগে থাকেন এই সমস্যাটিতে।



দেখা যায়, তাদরে দাঁতে কম বেশি হলুদ বা বাদামি খনিজ পদার্থের আবরণ। ডাক্তারি ভাষায় যাকে টার্টার বলা হয়। তবে সাধারণ মানুষ একে দাঁতের পাথর হিসেবে জেনে থাকেন।



মূলত নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার না করলেই এই টার্টার বাড়তে থাকে। যা দাঁতের ‘পিরিওডোনটাইটিস’ নামক রোগেরও কারণ। পিরিওডোনটাইটিস কী: ‘পিরিওডোনটাইটিস’ হলে দাঁতের মাড়ির টিস্যুতে প্রদাহ হয়। ফলে মাড়ি সংকোচিত হয়ে অকালে দাঁত পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।



এ সমস্যা এড়াতে প্রয়োজন নিয়মিত দাঁতে জমা টার্টার পরিষ্কার করা। টার্টার দূর করার প্রথম সমাধান হলো ডেন্টিস্ট। তবে আপনি চাইলে বাড়িতে বসেও এ সমস্যার সমাধান করতে পারেন।



টার্টার পরিষ্কার করতে যা লাগবে: বেকিং সোডা,ডেন্টাল পিক, লবণ, হাইড্রোজেন পেরোক্সাইড, পানি টার্টার দূর করতে সবচেয়ে সহজলভ্য ও কার্যকরী উপাদান হচ্ছে বেকিং সোডা। আসুন এবার জেনে নিই টার্টার দূর করার পদ্ধতি।



কাপে এক টেবিল চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে ১/২ চা চামচ লবণ মেশান। এবার গরম পানিতে টুথব্রাশ ভিজিয়ে বেকিং সোডা ও লবণের মিশ্রণ দিয়ে পাঁচ মিনিট ধরে দাঁত ব্রাশ করুন। সবশেষে কুলকুচি করে নিন।



দ্বিতীয় ধাপ
এক কাপ হাইড্রোজেন পেরোক্সাইডের সঙ্গে ১/২ কাপ হালকা গরম পানি মেশান। এই পানি মুখে নিয়ে এক মিনিট রাখুন। এরপর ১/২ কাপ পানি দিয়ে কুলকুচি করে ফেলুন।



তৃতীয় ধাপ
ডেন্টাল পিক দিয়ে দাঁতের হলুদ টার্টার ধীরে ধীরে ঘষে তুলুন। মাড়ির ক্ষতি এড়াতে ডেন্টাল পিক ব্যবহারের সময় সাবধানতা অবলম্বন করুন।



চতুর্থ ধাপ
অ্যান্টিসেপটিক মাউথ ওয়াশ দিয়ে কুলকুচি করুন



Read also:



আপনার মুখে দুর্গন্ধ? লবঙ্গ দিয়ে মাত্র ১০ মিনিটে দূর করুন মুখের দুর্গন্ধ
আপনার মুখে দুর্গন্ধ- লবঙ্গকে আমরা কেবল মসলা হিসাবেই চিনি, এর হরেক রকম গুণের কথা সম্পর্কে অনেকেরই ঠিকঠাক মত জানা নেই। অবশ্য আমাদের দেশের বাজার ভরে গেছে নকল লবঙ্গ দিয়ে।



লবঙ্গ থেকে আর নির্যাস বের করে কেবল গুনহীন খোসাটুকু মশলা হিসাবে বাজারে বিক্রি হয় আজকাল যা আপনার জন্য মোটেও উপকারী নয়।



আসল লবঙ্গ চিনে নেয়ার রয়েছে কিছু উপায়, একই সাথে এই আসল লবঙ্গের রয়েছে দারুণ সব উপকারিতা ও ব্যবহার। চলুন, জেনে নিই জাদুকরী এই মশলার গুণের কথা।



১. দাঁত ব্যথা করছে? কয়েকটি লবং থেঁতো করে আক্রান্ত স্থানে দিয়ে রাখুন, দাঁত ব্যথার নিশ্চিত উপশম হবে। লক্ষ্য করলেই দেখবেন, বেশিরভাগ টুথপেস্টই লবঙ্গ থাকার দাবী করে। ঠিক এই কারণেই!



২. হাঁটুতে, পিঠে বা হাড়ের কোন জয়েন্টে ব্যথা? বেশ কিছু লবঙ্গ নিন। সেগুলোকে হালকা আঁচে তাওয়ায় টেলে নিন। এই টেলে নেয়া লবঙ্গকে কাপুরে বেঁধে একটি পুঁটুলি তৈরি করুন। গরম থাকতেই এইcloves-benefit পুঁটুলি দিয়ে আক্রান্ত স্থানে সেঁক দিন। ব্যথা কমে যাবে,



৩. বমি বমি ভাব দূর করতে গুঁড়ো লবঙ্গের সাথে মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন। আরাম পাবেন।



৪. সাধারণ ঠাণ্ডা লাগা হোক কিংবা অ্যাজমা, সাইনাস ইত্যাদির সমস্যা; দিনে কয়েক কাপ লবঙ্গ চা খেলে রোগের উপশম হবে। লবঙ্গ পানিতে ফুটিয়ে চা তৈরি করে নেবেন, ঠিক যেভাবে আদা চা তৈরি করেন।



৫. প্রচণ্ড মাথা ব্যথা করছে? কয়েক ফোঁটা লবঙ্গ তেল একটি কাপড়ে বা টিস্যুতে দিয়ে কপালের ওপরে দিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট রেখে সরিয়ে ফেলুন। মাথা ব্যথা কমবে।



৬. মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে লবঙ্গ তুলনাহীন। কয়েকটি মুখে ফেলে চিবালেই আপনার নিঃশ্বাস হয়ে উঠবে তরতাজা।
৭. প্রচণ্ড স্ট্রেস ও উৎকণ্ঠা অনুভব করছেন? এক টুকরো লবঙ্গ মুখে ফেলে চুষে চুষে খেয়ে ফেলুন। পান করতে পারেন লবঙ্গের চাও। মেজাজ ফুরফুরে হয়ে উঠবে।



৮. ব্রণ দূর করতে লবঙ্গ তুলনা নিন। তাজা লবঙ্গের গুঁড়ো সামান্য মধুর সাথে মিশিয়ে ব্রণের ওপরে দিয়ে রাখুন। ব্রণ দূর হবে।
৯. লবঙ্গের তেল আপনার নিয়মিত ব্যবহারের তেলের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করলে চুল পড়া কমবে এবং চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি পাবে।



১০. গর্ভবতী মায়েরা সকালের বমি বমি ভাব দূর করতে লবঙ্গ চুষতে পারেন। শুধু লবঙ্গ মুখে ভালো না লাগলে সামান্য গুড় মিশিয়ে নিতে পারেন। সকাল বেলাটায় অনেক স্বস্তি বোধ করবেন



বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর । এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা। ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।