জ্যোতিষবিদ্যায় সমুদ্রশাস্ত্র এমন একটি বিদ যা থেকে খোঁজ পাওয়া যায় বহু অজানা বিষয়ের। মুলত কোন মানুষের দেহের গঠন দেখে জানতে পারা যায় তার চরিত্রের নানান অজানা দিক। তেমনই মহিলাদের পেট দেখে তার প্রকৃতি ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়। তাই এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।



কলসি আকারের পেটঃ- যেসব মহিলাদের পেটের আকার কলসির মতন, তাদের জীবন লড়াই বহুল হয়। এরা বহির্মুখী হন এবং কেরিয়ারের দিক থেকে এরা সফল হয়ে থাকেন।



ফর্সা ও পাতলা পেটঃ- যদি কোন মহিলার পেট ফর্সা ও পাতলা ধরনের হয় তাহলে সেই মহিলা রাজ সুখ ভোগ করেন। এরা বিবাহ সুত্রে অনেক ধন সম্পত্তি লাভ করে।



গোল নাভিঃ- যে সমস্ত মহিলাদের নাভি গোল হয়ে থাকে তারা বার বার প্রেমে পরেন। এই সমস্ত মহিলাদের শারীরিক বিষয়ের ওপর নজর রাখা প্রয়োজন। এরা খুব সুন্দরী ও বুদ্ধিমতী হয়ে থাকেন। এরা পারিবারিক জীবনেও খুব সুখী হয়ে থাকেন।



বড় এবং গভীর নাভিঃ- যেসব মহিলাদের বড় এবং গভীর নাভি থাকে তারা অনেক ভাগ্যবতী হন। এই সমস্ত মহিলারা খুবই বুদ্ধিমান ও উদার মনের হয়ে থাকেন। জীবনের প্রথম ধাপে এরা অসফল হলেও একটা বয়সের পর এরা জীবনে প্রচুর সাফল্য লাভ করেন।



ফোলা পেটঃ- যাদের পেটের গরন একটু ফোলা হয়, সেই মহিলারা বুঝদার হন। পাশাপাশি এরা খুব পরিশ্রমী মানুষ হন। তবে এদের কাছের মানুষের থেকে যতটা আদর যত্ন পাওয়া উচিৎ তা এরা কখনোই পান না।



পেটে লম্বা লুপঃ- যেসব মহিলাদের পেটে লম্বা লুপ থাকে তারা বিয়ের পর বিপুল সম্পত্তির অধিকারী হন। এদের মান সন্মানও সমাজে বেশ উচ্চ পর্যায়ে থাকে।



আরেক ভ’য়ংকর ভাইরাসে ৫০০ ঘোড়ার মৃ’ত্যু, মানবদেহে ছড়ানোর শঙ্কা করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ এর মধ্যে অজানা এক ভাইরাসে থাইল্যান্ডে ৫০০ ঘোড়ার মৃত্যু হয়েছে। ভাইরাসটি বাদুড় থেকে ছড়িয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।



থাইল্যান্ডের একটি ঘোড়ার খামারে কয়েক দিনের মধ্যে একে একে ১৮টি ঘোড়ার মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হয়েছিল, ঘোড়াগুলো করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছে। কিন্তু ঘোড়ার রোগ নির্ণয়ের জন্য পরীক্ষার পর দেখা গেছে করোনা নয়, অন্য এক অজানা ভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে।



ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস শনিবার (২৩ মে) এ খবর দিয়েছে। খবরে বলা হয়েছে, অজানা ভাইরাসটি মানুষের মধ্যেও সংক্রমিত হয়ে মৃত্যুর কারণ হয়ে ওঠার আশঙ্কা রয়েছে। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক থেকে ১০০ মাইল দূরের ওই খামারটিতে ৯ দিনে ১৮টি ঘোড়া মারা যায়।



খামারটির মালিক নোপাদল সারোপালা জানান, কীভাবে ঘোড়াগুলো মারা যাচ্ছিল কোনো কারণই ধরতে পারেননি তারা। এদিকে ফেব্রুয়ারি থেকে সংক্রমিত হতে থাকা ভাইরাসটিতে যুক্তরাজ্যে ৫০০ এরও বেশি ঘোড়া মারা গেছে। সেগুলোর র'ক্ত পরীক্ষা করে দেখা গেছে, আফ্রিকার ঘোড়ার অসুখের সঙ্গে মিল আছে তাদের উপসর্গের।