বিয়ের প্রথম দিনে নতুন পরিবেশ, চেনা বা সম্পূর্ণ অচেনা এক মানুষের হাত ধরে এগিয়ে যাওয়া। তবে অধিক উত্তেজনায় এমন কিছু করবেন না যাতে আপনার নতুন জীবনের উপরে চিরকালীন ছাপ থেকে যায়। তাতে কিন্তু হিতে বিপরীত ঘটতে পারে!



বিয়ে ঠিক হওয়ার পর উচিত-অনুচিত নিয়ে অহেতুক ভেবে সময় নষ্ট করবেন না। হবু বউয়ের সঙ্গে চটজলদি বন্ধুত্বটা সেরে ফেলুন। বুঝে নিন তার স্বভাব। সে কী পছন্দ করে, কী নয়। আপনার ইচ্ছে-অনিচ্ছাগুলোও তাকে বুঝিয়ে দিন।



বিয়ের প্রথম রাতে মেয়েরা সাধারণত লাজুক হয়। চট করে ব্যক্তিগত কোনও বিষয় নিয়ে আলোচনা সে পছন্দ নাও করতেই পারে। এ ক্ষেত্রে অহেতুক রাগ করবেন না।



তার সঙ্গে খোলামেলা কথা বলুন। আলোচনা করতে ভুলবেন না মিলন নিয়েও। তবে প্রথমেই এই বিষয়ে কথা বলতে যাবেন না। আগে বন্ধুত্ব একটু গভীর হতে দিন।



যদিও বিয়ের রাতে মিলন ভাল না খারাপ এই নিয়ে বিতর্ক থাকতেই পারে। তবে সে বিতর্কে বেশি মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নেই। মনে রাখবেন, নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়াটাই সবচেয়ে বড়।



যে ওষুধে চীনের বেশিরভাগ করোনা রোগী সুস্থ হয়েছেন!



করোনাভাইরাসের উৎপত্তিস্থল চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে। এই ভাইরাস এখন সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। চীন থেকে করোনা সংক্রমণের সূত্রপাত হলেও সেখানকার পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্থিতিশীল।



প্রায় দেড়শ কোটি জনসংখ্যার দেশে আক্রান্তের সংখ্যা কিন্তু ১ লাখও পার হয়নি। এ অবস্থায় ‘স্টেট কাউন্সিল অব ইনফরমেশন’ বেইজিংয়ে সংবাদ সম্মেলনে ফাঁস করলেন এর কারণ।



চীনের উহানের হাসপাতালে প্রায় ৩ হাজার বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী ওষুধের ব্যবহার করে এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা শুরু করেছিলেন চিকিৎসকরা।



চীনের ৯২ শতাংশ করোনা রোগীই সুস্থ হয়ে উঠেছেন ভেষজ ও প্রচলিত ওষুধের প্রয়োগ করে।



সাংবাদ সম্মেলনে স্টেট কাউন্সিল অব ইনফরমেশনের পক্ষ থেকে জু লিন জানান, দেশটির ৯৪.৩ শতাংশ করোনা রোগীই সম্পূর্ণ সুস্থ করে বাড়ি ফিরেছেন।



করোনার প্রকোপ থেকে সুস্থ হয়ে ওঠা ৭৮ হাজার ৩০৭ জনের মধ্যে ৯২ শতাংশ রোগীকেই ট্র্যাডিশনাল চাইনিজ মেডিসিনের সাহায্যে চিকিৎসা করা হয়েছে। চীনের মোট করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ৯২ শতাংশই ঐতিহ্যবাহী চীনা ভেষজ ও প্রচলিত ওষুধের প্রয়োগেই সেরে উঠেছেন।



তথ্যসূত্র: জিনিউজ