সানাই মাহবুব সুপ্রভা। রূপালী জগতে তিনি প্রথমে মডেলিং দিয়ে শুরু করলেও কাজ করেছেন নাটক এবং সিনেমাতে। তবে নিজের অভিনয় থেকেও বেশি সমালোচিত হয়েছেন ব্যাক্তিগত কারণ নিয়ে। প্রথমে সমালোচিত হয়েছেন ব্রেস্ট ইমপ্লেন্টের কারণে, এরপরে কোন এক মন্ত্রীকে বিয়ে করবেন এমন খবর সংবাদমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লো সমালোচনার পাল্লাটা যেন আরো বেশি ভারী হয়ে যায়।



এদিকে, সানাইয়ের চেহারায় কিছুটা পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। বি’ষয়টি জানতে যোগাযোগ করা হয় সানাইয়ের সঙ্গে। তিনি প্লাস্টিক সার্জারির কথা স্বীকার করে নেন। সানাই জানান, এটা তার দ্বিতীয় প্লাস্টিক সার্জারি।



এবার তিনি গালে সার্জারি করিয়েছেন ব্যাংককের বামরুগ্রুদ হাসপাতাল থেকে। ডাক্তারি পরিভাষায় এ সার্জারির নাম ‘চিক এগমেন্টেশন’।



আ’পত্তিকর ফোনালাপ, অন্তরঙ্গ দৃশ্যের পর নতুন আলোচনায় সেই সুবাহ



২০১৯ জুড়ে আলোচনায় ছিলেন নাসিরের এক্স গার্লফ্রেন্ড হু’মায়রা সুবাহ। নতুন বছরেও সেই রেষ কাটেনি। কখনো রঙ বেরঙের ছবি প্রকাশ করে, আবার স্ট্যাটাস দিয়ে খবরের শিরোনামে নাম লেখান তিনি। এবারও তেমন কিছু নিয়ে আলোচনায়। সম্প্রতি নিজের ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দেন সুবাহ। যেখানে তিনি লিখেছেন,



‘পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দময় জিনিসগু’লির জন্যে কিন্তু টাকা লাগে না। বিনামূল্যে পাওয়া যায়। যেমন জোছনা, বর্ষার দিনের বৃষ্টি, মানুষের ভালবাসা!’ এরপরই শুরু নতুন আলোচনা। প্রসঙ্গত, সুবাহ-নাসিরের বিচ্ছেদ হয়েছে অনেক দিন হলো। যদিও এ নিয়ে খুব একটা কথা বলেননি



ক্রিকেটার নাসির হোসেন। তবে সুবাহ বেশ কিছুদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছিলেন সক্রিয়। ওই পাঠ চুকিয়ে দু’জনের পথ এখন যেন পুরোই ভিন্ন। সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত সুবাহ। আর নাসির জাতীয় দলের বাহিরে থাকলেও ব্যাট-বল ছাড়েননি। ঘরোয়া টুর্নামেন্টগুলোতে নিয়মিত পারফর্ম করছেন। খুঁজছেন আবারও জাতীয় দলে ফেরার রাস্তাও।



নাসির হোসেন আর হু’মায়রা সুবাদ। এই দুই নামের মধ্যে লুকিয়ে আছে কত কথা। মাঝে ক্রিকেটপাড়ায় এ নিয়ে কম আলোচনা হয়নি। বেশ ছুটিয়ে প্রে’ম ছিল তাদের। ফোনালাপ, ভিডিও কিংবা রেকর্ড, স্থিরচিত্র সবই তো দেখা শেষ।



নাসির-সুবাহর শুরুটাও হয়েছিল সিনেমা’র ধাঁচে। সেখান থেকে মন দেওয়া-নেওয়া। ঘর বাঁ’ধার স্বপ্ন দেখা। একটা সময় সেই ঘর ভে’ঙে যাওয়া। দুই জনের ছাড়াছাড়ি হওয়া। সব কিছুই হয়তো সিংহভাগ পাঠকের মা’থায় আছে।



তবে সুবাহর সিনেমায় আসা নিয়ে সম্প্রতি তুমুল সমালোচনা। যদিও তিনি নিজ মুখেই বলেছেন ছোটবেলা থেকে বড় পর্দায় কাজ করার স্বপ্ন দেখতেন। সেই সুযোগ এতদিন পর পেয়ে লুফে নিয়েছেন। সাদরে গ্রহণ করেছেন প্রিয় অঙনকে। এখন দেখার অ’পেক্ষা এই অঙনে তিনি কতটা আলো ছড়াতে পারেন।