রাজধানীতে চাকরি হারিয়ে গলায় ফাঁ’স দিয়ে মুন্নি আক্তার (২০) নামে এক তরুণী আ’ত্মহ’ত্যা করেছে। গত সোমবার রাতে তেজগাঁওয়ে তেজকুনিপাড়ার একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে। মুন্নি একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করতো। কিন্তু করো’নার



কারণে তার চাকরি চলে যায়। মুন্নির বাবা মো. মিজান জানান, চাকরি না থাকায় গত সোমবার সন্ধ্যার দিকে বাসায় সবার অ’গো’চরে নিজের রুমের দরজা বন্ধ করে ফ্যা’নের সঙ্গে ওড়না পেঁ’চিয়ে গলা’য় ফাঁ’স দেয় সে। পরে তাকে উ’দ্ধার করে



হাসপা’তালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎ’সকরা তাকে মৃ’ত ঘোষণা করেন। এদিকে, রাজধানীর বনানী সাততলা ব’স্তির একটি বাসা থেকে মুসা মিয়া (২২) নামের আরেক যুবকের লা’শ উ’দ্ধার করেছে পুলিশ। নি’হত মুসা পটুয়াখালির বাউফল উপজেলার ইউসুফ আলীর ছেলে। বনানী থানার এসআই মো. দেলোয়ার হোসাইন জানান,



সাত তলা বস্তির একটি বাড়িতে স্ত্রী পরিবার নিয়ে ভা’ড়া থাকতো মুসা। গত সোমবার রাতে খাবার খেয়ে সবাই ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর গভীর রাত তার স্ত্রী ঘুম থেকে উঠে রুমেই আড়ার সাথে ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁ’স লাগানো ঝু’ল’ন্ত মুসাকে দেখতে পায়। পরে



পুলিশে খবর দিলে রাত আড়াইটা দিকে লা’শটি উদ্ধা’র করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাস’পাতা’লে পাঠানো হয়। ঢামেক পুলিশ ফাঁ’ড়ির এসআই বাচ্চু মিয়া জানান, লা’শ দুটি ম’য়নাতদন্ত শেষে স্বজনের কাছে হ’স্তা’ন্ত’র করা হয়েছে।



৩০ জনের বি’ছানায় যেতে বা’ধ্য করেছেন বাবা



কাঠের দরজায় লেখা ‘সরি আম্মা’। হাতের লেখাটা ১২ বছরের এক কন্যাশিশুর। উদ্ধারকারীরা তাকে সেফ হোমে নিয়ে যেতে এলে তাড়াহুড়ো করে এতটুকু সে লিখে যেতে পেরেছিল।গত দুই বছর ধরে দিনের পর দিন যৌ’ন নি’র্যা’তনের শি’কা’র হয়েছে ওই শিশু। দুই বছরে অন্তত ৩০ জনের বিছানায় যেতে তাকে বাধ্য করেছিল তার বাবা। ম’র্মা’ন্তিক এ ঘটনা ঘটেছে ভারতের কেরালার মলপ্পুরমে।



তার ওপর নি’র্যা’তন শুরু হয়েছিল, যখন বয়স মাত্র ১০ বছর। বেকার বাবার উপার্জনের সহজ রাস্তা ছিল স্ত্রী ও ১২ বছরের মেয়েকে যৌ’ন ব্যবসায় নামিয়ে দেয়া। দিনের পর দিন নি’র্যা’ত’নের শি’কা’র হতো স্ত্রী-মেয়ে, আর কাঁচা টাকায় হাত ভরাত বাবা। এভাবেই চলছিল।সম্প্রতি জানাজানি হয়ে যাওয়ায় ওই



নাবালিকাকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গ্রে’ফ’তার করা হয়েছে মেয়েটির বাবা এবং বাবার দুই বন্ধুকে। দুই কামরায় ছোট কাঠের ঘরের একটা কামরায় মেয়ে থাকত। পাশের ঘরে তার বাবা-মা। যখনই টাকায় টান পড়ত কাউকে না কাউকে মেয়ের ঘরে ঢুকিয়ে দিত বাবা। বিনিময়ে মিলত কাঁচা টাকা। এ ভাবেই দুই বছর ধরে নি’র্যা’তন চলছিল তার



ওপর। গত শনিবার এই ঘটনা সামনে আসে। শনিবার তাকে ঘর থেকে হোমে নিয়ে যায় চাইল্ডলাইন।বাবা হয়ত মেয়ের কথা ভাবেনি, মেয়েকে পণ্য হিসাবে ব্যবহার করেছে, মাও মেয়ের পাশে দাঁড়ায়নি, কিন্তু সে চলে গেলে পরিবারের উপার্জনের রাস্তা যে একেবারেই বন্ধ হয়ে যাবে, উদ্ধারের সময়ও সেটাই সবচেয়ে বেশি ভাবিয়েছে ওই নাবালিকাকে। বাড়ি ছাড়ার আগে তাই ছোট হাত কাঠের দরজায় লিখে দিয়েছে, ‘সরি আম্মা’। সূত্র : এবিপি



আরো পড়ুন স্ত্রী আপনাকে কতোটা ভালোবাসে বুঝবেন যেভাবে সুখী দাম্পত্য কে না চায়, আপনিও নিশ্চয়ই চান যে আপনার স্ত্রীর সঙ্গে বেশ একটা মধুর সম্পর্ক হবে আপনার। কিন্তু ঠিক কতোটা ভালোবাসেন আপনার স্ত্রী, বুঝতে যদি না পারেন তাহলে অবশ্যই খেয়াল করুন এই লক্ষ্মণগুলো।



দিনের মধ্যে কতোবার স্ত্রী আপনাকে আলিঙ্গন করেন বা চুম্বন করেন সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। কেননা একটি প্রতিবেদনে জানা গেছে, এক নতুন সমীক্ষা বলছে যে মহিলারা যদি তাদের স্বামীকে ভালোবাসেন তবে তারা তাদের যখন তখন জড়িয়ে ধরে চুম্বন করেন এবং কম ঝগড়াও করেন।



গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণত পুরুষরা প্রকৃতিগতভাবে মহিলাদের মতো অতোটা রোমান্টিক হন না। তবে কোনো কোনো পুরুষ স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার প্রকাশে ঘরের কাজেও অবদান রেখে নিজেদের প্রেম বুঝিয়েছেন।১৬৮ জন দম্পতিকে নিয়ে সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালানো হয়। সেখানে দেখা যায় যে পুরুষরা নারীদের কাছে বিভিন্নভাবে তাদের অনুভূতি প্রকাশ করছেন।



ওই সমীক্ষায় দেখা গেছে, নারীরা যে পুরুষদের ভালোবাসেন তাদের সঙ্গে ঝগড়া কম করতেই পছন্দ করেন এবং যখন তখন নিজেদের প্রেম বোঝাতে চান। অন্যদিকে পুরুষরা স্ত্রীদের প্রতি নিজের ভালোবাসা বোঝাতে ঘরের কাজকর্মেও হাত লাগান। এমনকি স্ত্রীর কাপড়ও ধুয়ে দেন তারা। আর যে স্বামীরা তাদের স্ত্রীকে বেশি ভালোবাসেন মধ্যে সহবাসের সম্ভাবনাও বেশি থাকে।



এক্ষেত্রে গবেষকরা বলেছেন, এটি এই ধারণাকে সমর্থন করে যে পুরুষরা তাদের ভালোবাসা প্রকাশের জন্য এটিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করে থাকেন। আর স্ত্রীরা সহবাসের থেকে অনেক বেশি পছন্দ করেন ভালোবাসার মানুষটিকে জড়িয়ে ধরতে ও চুম্বন করতে।সমীক্ষাটি ‘ব্যক্তিত্ব এবং সামাজিক মনোবিজ্ঞান বুলেটিন’-এ প্রকাশিত হয়।