শ’রীরের বিভিন্ন পুষ্টি পূরণের জন্য আমরা প্রতিদিনই অনেক ধরনের খাবার খেয়ে থাকি। কিন্তু কোন ধরনের খাবার খেলে আমাদের যৌ’নশ’ক্তি বৃ’দ্ধি পাবে সে ব্যপারে আমরা কিন্তু সবাই অবগত নই। সাধারণত খাবারে ভিটামিন এবং মিনারেলের ভারসাম্য ঠিক থাকলে শ’রীরে এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম সক্রিয় থাকে।



আর তা আমাদের শ’রীরে এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের তৈরি হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরন যৌ’ন আকাঙ্ক্ষার ই’চ্ছা এবং পারফরমেন্সের জন্য জরুরি। যৌ’ন মি’লনের ই’চ্ছা তৈরিতে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের খাদ্য। আসুন জেনে নিই এমন কয়েকটি দৈনন্দিন খাদ্য সম্প’র্কে যা আপনার শ’রীরে যৌ’নশ’ক্তি বাড়ায় বহুগুণ-



২) ঝিনুকঃ আপনার যৌ’নজীবন আ’নন্দময় করে তুলতে ঝিনুক খাদ্য হিসেবে খুবই কার্যকরী। ঝিনুকে খুব বেশি পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বৃ’দ্ধি করে এবং লিবিডো বা যৌ’ন-ই’চ্ছা বাড়ায়। ঝিনুক কাঁচা বা রান্না করে যে অবস্থাতেই খাওয়া হোক, ঝিনুক যৌ’নজীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।



মেয়েরা ছেলেদের যে দিকে নজর দেয় তাড়াতাড়ি জানান



v
প্রথম দর্শন হয়তো কয়েক মুহূর্তের ঘটনা, কিন্তু এতেই নির্ধারিত হয়ে যেতে পারে সম্পর্কের গতিপথ। তাই একজন পু'রুষ যদি জানেন যে, নারীরা পু'রুষের ঠিক কোন বিষয়গুলো প্রথম দর্শনেই লক্ষ করেন, তা হলে সে বিষয়ে সচেতন থাকতে পারেন তিনি।



অনেক নারীই প্রথম দেখার কয়েক মিনিটেই একজন পু'রুষকে মেপে ফেলার চেষ্টা করেন। দর্শনদারির ভিত্তিতেই এই মাপামাপি। উচ্চতা, ওজন এবং সামগ্রিক শারীরিক আকর্ষণীয়তার পাশাপাশি পু'রুষের হাসি, রসবোধ ও আত্মবিশ্বাস লক্ষ্য করেন নারী। পু'রুষের মনোদৈহিক যে ছয়টি বিষয় নারীরা প্রথম দেখাতেই লক্ষ্য করেন, সেগুলো হল-



শারীরিক আকৃতি: নারী প্রথমেই যা কিছু খেয়াল করেন সে তালিকার প্রথমদিকেই আছে উচ্চতা এবং ওজন। কোনো পু'রুষ খুব বেশি লম্বা, মোটা বা খাটো হলে তাঁর এই শারীরিক গঠনের কারণে শুরুতেই তাঁর বিষয়ে একটা সিদ্ধান্তে চলে আসতে পারেন কোনো কোনো নারী। ফলে তাঁর অন্য মানবিক গুণাবলি লক্ষ্য করার বিষয়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারেন একজন নারী। অবশ্য নারী তাঁর নিজের উচ্চতা এবং ওজনের নিরিখেই পু'রুষের এই শারীরিক বৈশিষ্ট্যের গ্রহণযোগ্যতা বিচার করেন।



আকর্ষণী ক্ষমতা: চেহারার সৌন্দর্য হচ্ছে সেই গুণের নাম যা জন্মসূত্রে পাওয়া। কিন্তু কেবল সুন্দর হলেই তো হবে না। একজন পু'রুষ নিজের কতটা যতআত্তি করেন, সেটা খেয়াল করেন নারী। চুল, নখ থেকে শুরু করে কাপড়চোপড় এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় রাখেন নারীরা। একজন পু'রুষ যদি নিজের এইটুকু দেখভাল করতে না পারেন, তা হলে তাঁর অন্য গুণাবলি খুঁজে দেখার জন্য খুব একটা কষ্ট করতে রাজি হবেন না নারী। নিজেকে উপস্থাপনের শিল্পেই আকর্ষণী ক্ষমতা দেখানোর সুযোগ পেতে পারেন একজন পু'রুষ।



মুখের হাসি: একনজরে দেখে নিয়ে মেপে ফেলার পর পু'রুষের মুখের হাসি দেখার অপেক্ষায় থাকেন নারী। হাসবার ক্ষমতা, বিশেষত দেখা হওয়ার প্রথম কয়েক মিনিটের মধ্যেই পু'রুষের হাসি নারীর কাছে একটা স্বাগত বার্তার মতো। অবশ্য হাসবার আগে মাথায় রাখতে হবে নিজের দাঁতের কথাও। অপরিচ্ছন্ন দাঁত নিয়ে কোনো নারীর সামনে হাসলে লাভের চেয়ে লোকসানই বেশি হবে। আর দাঁতের অন্য কোনো সমস্যা থাকলেও সেটা সারাতে দন্ত্য চিকিত্সকের কাছে ঘুরে আসাই ভালো।



রসবোধ: পু'রুষের রসবোধ নারীর আরাধ্য। কাউকে হাসিমুখে থাকতে দেখলে অন্যের ভালো লাগবে, এটাই স্বাভাবিক। আর যদি মানুষটি অন্যকে হাসাবার ক্ষমতা রাখেন, তা হলে তো কথাই নেই। সঙ্গীর সঙ্গে মৃদু কৌতুক করা বা কোনোভাবে তাঁকে মজা দেয়াকে অবশ্যই পু'রুষের মধ্যে একটি আরাধ্য বিষয় হিসেবে ভাবেন নারীরা। আর যে পু'রুষ হাসিমুখেই একটা খারাপ পরিস্থিতিতেও খাপ খাইয়ে নিতে পারেন বা দুর্দশা নিয়েও কৌতুক করতে পারেন, তাঁর জন্য তো মুক্তোর মালা নিয়ে বসে থাকবেন নারী।



আত্মবিশ্বাস: আত্মবিশ্বাসী পু'রুষের প্রতিই প্রবল আকর্ষণ অনুভব করেন নারী। দেখার প্রথম কয়েক মিনিটের মধ্যেই একজন পু'রুষের আত্মবিশ্বাসের স্তর বোঝার চেষ্টা করেন নারী। পাশাপাশি ওই পু'রুষটি তাঁর চারপাশের পরিবেশ পরিস্থিতিতে কতটা প্রভাব ফেলছেন বা কেমনভাবে তা মোকাবিলা করছেন, সেটা বোঝার চেষ্টা করেন নারীরা। তবে পু'রুষকে বুঝতে হবে দাপট দেখানো আর আত্মবিশ্বাস এক কথা নয়। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো একজন পু'রুষ কতটা স্পষ্ট এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম, তা বিবেচনা করেন নারীরা।



আলাপচারিতা: পু'রুষেরা সাফল্যের সঙ্গে সমাজে এমন ধারণা প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন যে তাঁরাই শক্তিশালী এবং তাঁরা কম কথা বলেন। তাই অনেক নারীই হয়তো আশা করেন না যে একজন পু'রুষ সারাক্ষণ কথা বলতে থাকবেন। তবে, যেটা লক্ষ রাখা দরকার তা হলো, সঙ্গী পু'রুষটি নারীটির মনোযোগ ধরে রাখতে পারছেন কি না। একজন পু'রুষ অনেকটা সময় ধরে মনোযোগ ধরে রাখতে পারলে তাঁর প্রতি শারীরিকভাবে আকর্ষণ অনুভব করতে পারেন নারী। তাই কথা বলুন প্রাণ খুলে, নিজেকে নিজের মতো করেই উপস্থাপন করুন আলাপচারিতায়।