চল্লিশ বছর হলেই আমাদের চেহারায় বাধ্যর্ক্যের ছাপ প’ড়ে যায়। শুধু নারীদেরই নয়, পুরুষদেরও ত্বক থেকে তারুণ্য বিদা’য় নিতে শুরু করে। তাই ত্বকের যত্ন নেওয়া খুবই প্রয়োজন। না হলে অকালেই বুড়িয়ে যেতে হবে। এমন ৫ টি কৌশল আছে যেগু’লি ঠিক মতো মেনে চললে পঞ্চাশেও চেহারায় তারুণ্য ধ’রে রাখতে পারবেন।



• বিভিন্ন ফলের রস ত্বকের জন্য খুব উপকারী। যেমন, গাজর, শসার রস, টোম্যাটো, কমলাবেলুর মতো ফলের রস খেতে পারলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃ’দ্ধি পায়।
• গোসলের আগে গোটা শ’রীরে অলিভ অয়েল মেখে নিতে পারলে তা ত্বকের তারুণ্য ধ’রে রাখতে সাহায্য করে।



• পানিতে ভেজানো খেজুর ও ছোলা মিশিয়ে খেতে পারলে পে’ট থাকবে পরি’ষ্কার, ত্বক হয়ে উঠবে ঝকঝকে ও তারুণ্য ভরা।
• পুরুষদের চূড়ান্ত ক’র্মব্যস্ততার মধ্যেও ১৫ দিন অন্তর অ’ন্তত একবার ফেশিয়াল করা উচিত। না, তার জন্য পার্লারে যাওয়ার দরকার নেই। মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে লা’গান। ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। বা মুলতানি মাটিতে সামান্য গোলাপজল মিশিয়েও মুখে মাখিয়ে রাখু’ন। ১০-১৫ মিনিট রেখে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। উপকার পাবেন।



• সকালে খালি পে’টে এক গ্লাস হালকা উ’ষ্ণ জলের স’ঙ্গে এক চামচ মধু আর লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারলে পে’ট থাকবে পরি’ষ্কার আর শ’রীর থাকবে ঝরঝরে। ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল ও মসৃণ। এই নিয়মগু’লি মেনে চলতে পারলে সুফল পাওয়া যাবে। আপনার চেহারায় যৌ’বন হবে দীর্ঘস্থা’য়ী।



মেয়েদের স্ত’ন দেখলে বাড়বে ছেলেদের আয়ু, বলছে গবেষণা



কীভাবে বাড়বে মানুষের আয়ু? কীভাবে তারা সুখে দিন কাটাবে? তাহলে আসুন জেনে নিন বিজ্ঞান কি বলছে। বিজ্ঞান শুধুমাত্র পুরুষের আয়ু বাড়ানোর জন্য উপায় বার করেছে। কারন মহিলাদের আয়ু পুরুষের তুলনায় বেশি।



মেয়েরা যতই উন্নত হোক তাও আমাদের সমাজে পুরুষের প্রভাব বেশি। তাই ঘরের থেকে বাইরেই বেশি সময় কাটে পুরুষের। তাই তাদের বিশ্রাম নেওয়া বেশি দরকার। পুরুষের গড় আয়ু ৬৬.৪ বছর আর মহিলাদের ৬৯.৬ বছর।



মহিলাদের তুলনায় পুরুষেরা কম বাঁচে। মহিলাদের বেশিদিন বেঁচে থাকার পেছনে রয়েছে জিনতত্ত্ব। বিজ্ঞান বলছে মেয়েদের দুটি X ক্রোমোজোম তাদের অনাক্রম্যতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। আর পুরুষের শরীরে একটি মাত্র X ক্রোমোজোম থাকায় সেটি সম্ভব হয়না।



কিন্তু কয়েকটি পদ্ধতির কথা বিজ্ঞানীরা বলেছেন, যা অবলম্বন করলে পুরুষের আয়ু বাড়বে। পদ্ধতি গুলি হল – একজন নারীকে আপনার কাছে বেঁধে রাখা। কিন্তু কথায় বলে নারীকে বেঁধে রাখা সম্ভব নয়। কিন্তু একটি পদ্ধতিতে নারীকে নিজের কাছে বেঁধে রাখা সম্ভব।



আর আপনি তা করতে পারেন নিজের যৌ-ণ ক্ষমতা দিয়ে। সুখি দাম্পত্যের একটা বড় উপাদান হল সে-ক্স। তবে তা নির্দিষ্ট বয়সেই সিমাবদ্ধ। আমেরিকার ১২৭০০০ জনের উপর একটি গবেষনা করে দেখা গেছে যে যারা ২৫ বছরের পড়ে বিয়ে করে তারা অন্যদের তুলনায় বেশি দিন বাঁচে।



গবেষণা বলছে বিবাহিত পুরুষ অবিবাহিতদের তুলনায় বেশি বাঁচে। কারন দিনে মাত্র দশ মিনিট স্ত্রীর স্তনের দিকে তাকিয়ে থাকলে পুরুষের আয়ু পাঁচ বছর পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও একথা একদম সত্যি। মহিলাদের স্তন দেখলেই পুরুষের মধ্যে যৌ-ণ ইচ্ছা জাগে।



আর যৌ-ণ অনুভূতি জাগলে মন খুশি থাকে, আর মন ভালো থাকলে শরীরও সুস্থ থাকে। এছাড়া এটি মনের শান্তি উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় কিছু পুরুষের উপর ওষুধ আর কিছু লোকের উপর এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছিলো।



সেখানে প্রমান হয়েছে এই পদ্ধতি কার্যকরী। সে-ক্স শব্দটা শুনলেই পুরুষের মনে আনন্দ হয়। সে-ক্স পুরুষের বাঁচার ক্ষমতা ৫০% পর্যন্ত বাড়িয়ে তোলে। সে-ক্স হল একপ্রকার ব্যায়াম। যার ফলে শরীর সুস্থ থাকে আর তার সাথে স্ট্রেস কমায়। যে কোন প্রকার অসুস্থতা থেকে রক্ষা করে এই সে-ক্স। সে-ক্সের সময় ক্ষরিত হয় sero-tonin হরমোন, যা মানসিক খুশি ও শান্তিদায়ী।