প্রে’মের প্র’স্তাব প্রত্যাখ্যান করায় নৃ’শংস এক ঘ’টনা ঘ’টিয়েছে আশিক নামে এক বখাটে যু’বক। সপ্তম শ্রেণিতে প’ড়ুয়া এক মেধাবী ছাত্রীর স্ত’ন কে’টে দিয়েছে। গত রোববার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে’র নাকাইহাট ইউনিয়নের রামপুরা গ্রামে এই নৃ’শংসতম ঘ’টনাটি ঘ’টে।



গু’রুতর জ’খম হওয়া ওই ছাত্রী বর্তমানে সদর হাসপাতালে চিকি’ৎসাধীন রয়েছে বলে জা’না গেছে। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক জা’নান, ‘মেয়েটির বুকে ৩২টি সেলাই দিতে হয়েছে।’



স্কু’লছাত্রীর এক আত্মীয় জা’নান, স’ন্ত্রাসী আশিক প্রায়ই মেয়েটিকে উত্যক্ত করতো। প্রেম না করলে তার বাপকেও মে’রে ফেলার হু’মকি দেয় সে।



কিন্তু এতে ‘আশিক বা’হিনী’ নামে স’ন্ত্রাসী গ্রুপের নেতা আশিককে ভ’য় না পেয়ে মেয়েটি বাড়িতে গিয়ে হু’মকির বিষয়টি তার পরিবারের সদস্যদের কাছে খু’লে বলে। পরে তার আত্মীয়-স্বজনরা বিষয়টি আশিকের পরিবারকে জা’নায়।



এতে ক্ষু’ব্ধ হয়ে আশিক গত রোববার রাতে তার এক সঙ্গীকে স’ঙ্গে নিয়ে ঘরের বেড়া ভে’ঙে মেয়েটির বুকে ছু’রি চালিয়ে দেয়। এসময় মেয়েটির চি’ৎকারে প্রতিবেশিরা ছুটে এলে আশিকসহ ওই দুই বখাটে পালিয়ে যায়।



এদিকে, এমন নৃ’শংস ঘ’টনায় ফজলুল করিম কালুর ছেলে আশিক ও তার মাকে গ্রেফতার করেছে পু’লিশ। এ বিষয়ে এএসপি আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘ’টনার স’ঙ্গে আশিকের জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছি। পরবর্তী ব্যব’স্থা নেয়া হচ্ছে।



আরো পড়ুন যেখানে আছেন ডিসির সেই নারী সহক’র্মী , আ’সল খবর দিলেন সাধনার বাবাআপ’ত্তিকর ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সদ্য ওএসডি জামালপুরের সাবেক জে’লা প্রশাসক (ডিসি) আহমেদ কবীর ও এই অফিসের অফিস সহায়ক সানজিদা ইয়াসমিন সাধনার মধ্যে বিয়ে সম্পাদিত হয়েছে বলে গুঞ্জন উঠেছে। চাকরি হা’রানোর ভ’য়ে আহমেদ কবীর এমনটি ক’রেছেন বলে আলোচনা চলছে বিভিন্ন মহলে।



এছাড়া সাধনা আত্মহ*ত্যা ক’রেছেন বলে গতকাল মঙ্গলবার সকালে গুঞ্জন শুরু হয়। তবে এসব তথ্যের কোনো সত্যতা খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে জানতে জামালপুরের সাবেক ডিসি আহমেদ কবীর ও অফিস সহায়ক সাধনার মোবাইল নম্বরে বারবার কল করা হলেও তাদের দু’জনের মোবাইল ফোন ব’ন্ধ পাওয়া যায়।



এদিকে ওইসব তথ্যের সত্যতা জানতে মঙ্গলবার একদল সাংবাদিক ছুটে যান জামালপুর শহরের বগাবাইদ এলাকায় সাধনার ভাড়া বাসায়। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে সাধনার বাবা খাজু মিয়া চ’মকে উঠে বলেন, ‘আপনেগরে কেডা খবর দিল? তিন দিনের ছুটি নিয়া আমা’র মেয়ে গ্রামের বাড়ি মাদারগঞ্জে’র সুখনগরীতে গেছে। আপনেরা যা শুনছেন তা সত্যি না।’



এমন সময় সাধনার মা নাছিমা আক্তার ঘর থেকে বেড়িয়ে রাগান্বিত কন্ঠে সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে বলেন, ‘ওকে শেষ করার আর কি বাকি রাখছেন। আমা’র মেয়ে এহনো ম’রেনি। ম’রার বেশি বাকিও নাই। এই সাধনার বাবা ওদের সাথে কি কও (বলছো)। এদিক আইসা পড়ো।’