মধ্যপ্রদেশের শি’বপুরি জে’লার এই গ্রামের অবস্থান। সেখানে দীর্ঘদিন ধরে এমন নিয়ম চলছে। অবশ্য এই কাজে তাদের কোনো আ’পত্তি নেই। বিষয়টি এখন তাদের কাছে বৈধ।



এ প্রথাকে স্থানীয় ভাষায় ‘ধাদিচা’ বলা হয়।বউ ভাড়া নেয়ার বিষয়টি এখন গ্রাম্য আইনে বৈধতা দেয়া হয়। সরকারি স্ট্যাম্পে চুক্তিপত্র করা হয়।উভয় পক্ষ সেখানে স্বাক্ষর করে।



এরপর চুক্তি কার্যকর হয়। বউ নিয়ে আম’রা অনেক সময় অনেক শিরোনাম পড়ে থাকি।এবারের শিরোনামটাও এর ব্যতিক্রম নয়। অ’বাক হলেও সত্যি বউ ভাড়া দেয়া হয় ভা’রতের একটি প্রদেশে।



বিয়ে করা তাদের কাছে বেশ ঝামেলা! কোনো নারীকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে দায়বদ্ধ হতে চায় না। তাই বউ ভাড়া করে দাম্পত্য জীবন কা’টান গ্রামের পুরুষরা! এমন বিস্ময়কর গ্রাম রয়েছে ভা’রতে। নতুন আ’ইনঃ পুরুষদের ন্যূনতম ২ টি বিয়ে, না করলে যাব’জ্জীবন জে’ল আফ্রিকার ছোট্ট দেশ এরিত্রিয়ার সমস্ত পুরুষকে



ন্যূনতম দু’টি বিবাহ করতেই হবে,যা আ’ইনে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে। যদি দেশের কোনো পুরুষ বা নারী এই সিদ্ধান্তে আ’পত্তি করে, তা হলে শা’স্তি হবে যা’বজ্জীবন জে’ল।একে চন্দ্র, দুয়ে পক্ষ।এক্ষেত্রে প্রথম পক্ষ এবং দ্বিতীয় পক্ষ, দুটোই বা’ধ্যতামূলক।



এমনই আ’জব আ’ইনে সিলমোহর দিল এরিত্রিয়া সরকার।আরবিক দেশগু’লির মধ্যে এরিত্রিয়াতেই শুধুমাত্র এমন আ’জব আ’ইন জারি করা হয়েছে। রীতিমতো ধ’র্মীয় আই’নের মাধ্যমে এই নির্দেশকে মান্যতা দিলেন গ্র্যান্ড মুফতি।সরকারি সূত্রে জানানো হয়েছে, দেশে পুরুষের আকাল পড়েছে



এর আগে দী’র্ঘদিন ইথিওপিয়ার সঙ্গে যু’দ্ধের কারণে অনেক পুরুষ হারিয়েছে এরিত্রিয়া।ক্রমশ পু’রুষশূন্য হয়ে পড়ছে এই দেশ। তাই দেশের স্বার্থেই এই আ’ইন বলবৎ করল সরকার। প্রসঙ্গত, এরিত্রিয়ার জনসংখ্যা চৌষট্টি লক্ষেরও কিছু কম। এর এক দিকে সুদান আর ইথিওপিয়া, এক দিকে জিবুতি এবং অন্য এক দিকে লোহিত সাগর। দেশটি ইথিওপিয়া থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র জন্ম হয় ১৯৯৩ সালে।