বর্তমানে যা যুগ পড়েছে তাতে রিলেশনশিপে ব্রেকাপ, এমনকি বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনাও ঘটেই চলেছে। আমরা সবাই একটি সুখী দাম্পত্য জীবন চাই, যা সাধারণত ছোট ছোট কিছু বিষয়ের উপরেই নির্ভর করে।



ঘুমাতে যাওয়ার আগে সুখী দম্পতিদের যে ১১টি কাজ করাটা অবশ্যই প্রয়োজন , আমরা আজকে সেই বিষয়েই আলোচনা করবো। সবশেষে একটি বোনাস আছে, সেটি মিস করবেন না কিন্তু! আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই বিষয়গুলো :-



১. ফোন সম্পূর্ণ অফ বা সাইলেন্ট মুডে করে নিজের থেকে দূরে সরিয়ে রাখবেন।২. জানি আপনার অনেক কাজের চাপ, তবে এত চাপ ও টেনশন একদম ভুল যান বা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন।৩. দুজনে একসাথে ঘুমাতে যান।৪. সবসময় রুটিন মেনে চলুন।



৫. একে অপরকে নিজেদের মনের কথা বলতে পারেন।৬. তর্ক করা বা রেগে যাওয়া এসব থেকে যত পারবেন দূরে থাকুন।
৭. শিশুদের সবসময় আলাদা একটা রুমে শোয়ানোর ব্যবস্থা করুন।৮. পোষা প্রাণীদের কিন্তু কখনোই নিজের শোবার ঘরে প্রবেশ করতে দেবেন না।৯. নিজেকে ক্ষমা মদ্যপান ও ধূমপান করা থেকে সরে থাকেন।



১০. পারলে একে অপরকে ম্যাসেজ করুন।১১. আর হ্যাঁ, জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে কিন্তু ভুলবেন না।বোনাসঃ এটি আপনাদের হয়তো ভালো লাগবে এই আশা করছি। তবে হ্যাঁ যদি পরেন তাহলে উপরের ১০টি নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করে দেখুন। আমি চাই সুখ সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক সবার জীবন।



মানব শরীরের কোন অঙ্গটি জন্মের পর আসে আবার মৃ’ত্যুর আগে চলে যায়?



আমরা সবাই কম বেশি জানি। কিন্তু কেউ দাবি করতে পারি না যে ‘আমি সব জানি’। কারণ সব কিছু জানাটা মোটেও সম্ভব নয়। আর তার থেকেও বড় কথা বুদ্ধি। বুদ্ধিতেও আমরা কেউ দাবি করতে পারবো না যে ‘আমি সেরা’। কারণ এমন অনেক সময় অনেক ব্যাপার আসে যেখানে তাবড় তাবড় বুদ্ধিমানকেও হার মানতে হয়।



তেমনই আজ আপনাদের এমনই কিছু প্রশ্নের কথা বলবো যা শুনলে আপনিও উত্তর দিতে হিমসিম খেয়ে যাবেন। আর যখন তার উত্তর শুনবেন তখন মনে হবে যে এত সহজ ছিল প্রশ্নটা।



আমরা যারা চাকরির পরীক্ষা দিই, তারা এই ব্যপারটার সাথে সবাই কম বেশি অবগত। চাকরির পরীক্ষায় যেমন অংক, ইংরাজি, জেনারেল নলেজ থাকে তেমনই থাকে জেনারেল ইন্টেলিজেন্সি বলে একটি পেপার। উপরের তিনটি মুখস্থ ও ফর্মুলা দিয়ে করা গেলেও এই টপিকটার কোন ফর্মুলা নেই।



যার মস্তিষ্ক যত তীক্ষ্ণ সেই দিতে পারবে এইসব প্রশ্নের উত্তর। আর এই প্রশ্নগুলো যেভাবে দেওয়া হয় তাতে আপনি যেভাবে ভাববেন ঠিক তার উলটো উত্তর হবে যা আপনি ভাবতেও পারবেন না।



বড় বড় পরীক্ষায় কিংবা ইন্টারভিউতে এমন এমন ইন্টেলিজেন্সির প্রশ্ন আসে যা দেখে অবাক তো হতেই হয় তাছাড়াও প্রশ্নের ধরন দেখে অশ্লীল মনে হয়। কিন্তু উত্তর দেখে নিজেকে অপরাধী মনে হয়, তাছাড়াও মনে হয় “ইশশ আমি কি বোকা”।



আসুন তবে দেখে নিই সেইসব কিছু প্রশ্ন ঃ-
প্রশ্ন ১। ভারতের ক্ষেত্রফলের দিক থেকে সব থেকে বড় রাজ্য কি ?উত্তরঃ আমরা ছোটবেলা থেকে পড়ে এসছি আয়তনের দিক থেকে সবচেয়ে বড় রাজ্য। কিন্তু এটা একটু ঘুরিয়ে দিয়েছে। যারা বুদ্ধিমান, মুখস্থ না করে বুঝে পড়ে তারাই পারবে। উত্তর রাজস্থান।



প্রশ্ন ২। মেয়েদের শরীরের কোন জিনিস আমরা খেতে পারি ?উত্তরঃ প্রশ্ন শুনে প্রথমে আমাদের মনে অশ্লীল ভাবনা আসলেও এটির উত্তর শুনলে আপনি তাজ্জব তো হবেনই, তাছাড়া বোকা বেনে যাবেন। এই প্রশ্নের উত্তর হল ঢ্যাঁড়শ। যা ইংরাজিতে আমরা lady finger বলে জানি।এর পর যে প্রশ্নটা করতে যাচ্ছি তার জন্য আপনাকে নিজের একটু বুদ্ধি খাটাতে হবে। কারণ এই প্রশ্নটি এমনভাবেই ঘুরিয়ে করা হয়েছে যে, উত্তর দেওয়া অতটা সহজ নয়। আসুন দেখে নেওয়া যাক।



প্রশ্ন ৩। শরীরের কোন অঙ্গ জন্মের পর আসে আবার মৃত্যুর আগে চলে যায় ?উত্তরঃ প্রশ্ন শুনে অবাক হলেও উত্তর কিন্তু জলের মতো সোজা। এই প্রশ্নের উত্তর শুনল আপনি আর নিজেকে বুদ্ধিমান ভাবতে সাহস পাবেন না। উত্তরটি হল দাঁত, যা জন্মের প্রায় ৬ মাস পর থেকে উঠতে শুরু করে এবং বৃদ্ধ হলে তা পরে যায়।অবাক করা এই প্রশ্নগুলি সত্যিই বুদ্ধির পরীক্ষার জন্য বেশ কঠিন।