Breaking News

এই চার ধরনের লোক ভুল করেও বেদানা খাবেন না, নাহলে দেখা দিতে পারে সমস্যা!

প্রকৃতি আমাদের খেয়ে বেঁচে থাকার জন্য সমস্ত কিছু দিয়েছে। সারা পৃথিবীতে শাক সবজি ও সব রকমের শষ্য উতপন্ন হয়। আর আমাদের জন্য প্ররকৃতির সবচেয়ে বড় উপহার হল ফল। ফল সবার জন্য খুবিই উপকারি। সব বয়সের মানুষের উচিত রোজ একটি করে ফল খাওয়া। কিন্তু এমন কিছু ফল আছে যা বিশেষ কিছু রোগ থাকলে খওয়া উচিত নয়।

কোন রোগ হলে ডাক্তাররা তাকে সুস্থ করে তোলার জন্য ফল খাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু ডালিম বা বেদানা খাওয়া সকলের জন্য উপকারী নয়। বেদানা যেমন সুন্দর দেখতে লাল রঙের হয়, তেমন খেতেও খুব সুস্বাদু হয়। বেদানার রস শরীরের পক্ষে খুব উপকারি।

বেদানার রস শরীরকে তরতাজা করে তোলে। তাই অনেকে তাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় বেদানা রাখে। কিন্তু কখনো কখনো কারোর কারোর ক্ষেত্রে বেদানা মারাত্মক হতে পারে সেটা জানেন কি? এমনকি প্রান পর্যন্ত যেতে পারে। আজকে আপনাদের এমন চার প্রকারের ব্যাক্তির কথা বলবো যাদের জন্য বেদানা প্রানঘাতি হতে পারে। আসুন তাহলে জেনে নিন কাদের বেদানা খওয়া উচিত নয়…

১। কম রক্তচাপের লোকেদের বেদানা খওয়া একদম উচিত নয়। আজকালকার জীবনে উচ্চ রক্তচাপের রোগ বেশিরভাগ মানুষের থাকে। তাদের জন্য বেদানা একটি আশির্বাদ। বেদানা সেবনে উচ্চরক্তচাপের সব সমস্যা কমে যায়। আর আপনার যদি কম রক্তচাপের মত সমস্যা থাকে তাহলে আপনার জন্য বেদানা মারাত্মক ক্ষতিকারক। কারন তাতে রক্তচাপ আরো কমে যেতে পারে। আর তার ফলে প্রানসংশয় হতে পারে।

২। মানসিক রোগে আক্রান্ত যেসব রোগীরা, যারা নিয়মিত মানসিক রোগের জন্য ওষুধ খান তাদের জন্য বেদানা প্রায় বিষের সমান।

৩। সর্দি কাশিতে বেদানা খেলে শরীরের আরো ক্ষতি হয়। বেদানা সাধারনত ঠান্ডা ফল। তাই সাধারনত গরমকালেই এই ফল খাওয়া হয়। যাদের সর্দি কাশি বা ঠান্ডা লাগার ধাত আছে তাদের বেদানা খওয়া উচিত নয়। এর ফলে আরো ঠান্ডা লাগতে পারে। তাদের বেদানার পরিবর্তে গরম কিছু খাওয়া উচিত।

৪। অ্যালার্জিতে বেদানা খওয়া ক্ষতিকর। এমন অনেক লোক আছে যাদের ধুলো, বালি বা কোন নোংরাতে অ্যালার্জি আছে, তাদের পক্ষে বেদানা খওয়া খুব ক্ষতিকর।

বেদানায় এমন কিছু উপাদান আছে যা অ্যালার্জির সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে। তাই আপনাদের মধ্যে যদি এই ধরনের কোন সমস্যা থাকে তাহলে এই বেদানা থেকে শত হস্ত দূরে থাকুন।

Check Also

শি’খে নিন ডাল রান্নার পারফেক্ট কৌশল

ডাল তো আপনারা সবাই বাসায় রান্না করেন। অনেকে আবার প্রতিদিনও বাসায় ডাল রান্না করে থাকেন। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *