পে’টে মেদ বা চর্বি হলে চলা-ফেরায় যেমন ক’ষ্ট হয়, তেমনি ন’ষ্ট হয় সৌন্দর্যও। অনেকে আছেন খুব বেশি মোটা না কিন্তু পে’টে অনেক মেদ কিংবা দে’হের কিছু কিছু স্থানে মেদ জমায় খুবই অস্বস্তি বোধ করেন।



কোনো ভালো পোশাক পড়লেও ভালো লাগে না ।কত চেষ্টা করেও কমাতে পারছেন না শ’রীরের মেদ। এবার তাদের জন্য রয়েছে সুখবর। সন্ধ্যা ৭ থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত কাঁদলেই কমবে শ’রীরের মেদ। কি শুনে অ’বাক হচ্ছেন।



তাহলে বলি কারণটা। কী’ সেটি? বিজ্ঞান বলছে আম’রা যখন কাঁদি তখন কর্টিসোল নামক এক হরমোন নিঃসৃত হয় আমাদের শ’রীর থেকে। এই হরমোনের মাত্রা দে’হে বেড়ে গেলে আমাদের দে’হের মেদ কমে যায়।এছাড়াও মা’নসিক চা’প দ্বারা প্র’ভাবিত হরমোন আমাদের শ’রীরের ট’ক্সিক পদার্থ গুলোকে বের করে দেয়। এটিও ওজন কমা’র জন্য উপযোগী। পৃথিবীর নামকরা একজন বায়োকেমিস্ট উইলিয়াম ফ্রে গবেষণার এই ফলাফলকে সম’র্থন ক’রেছেন।



এছাড়া যখন আম’রা বিশ্রামে থাকি তখন আমাদের কার্ডিয়াক পেশীগু’লি ঘণ্টায় প্রায় সাড়ে আট ক্যালরি করে দাহ্য হয়। যখন আম’রা আবেগতাড়িত হই, আমাদের হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়। এই বেড়ে যাওয়া হৃৎকম্পন পেশীগু’লিকে বেশি মাত্রায় দহন করে। এতে করে আমাদের মেদ কমতে থাকে।



তাহলে সন্ধ্যে সাতটা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত কা’ন্নাকাটি কেনো। যে কোন সময় কাঁদলেই হতো। কিন্তু বিজ্ঞান বলছে, সন্ধ্যে সাতটা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত কর্টিসোন হরমোন সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ক্ষরিত হয়। তাই এই সময় কাঁদাই সবচেয়ে উত্তম সময়। তবে সত্যি সত্যি কাঁদতে হবে।



শরীরের মেদ
দুঃখে বিহ্বল হয়ে না কাঁদতে পারলে কিছুতেই মোটা থেকে রো’গা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।অ’তএব, এরপর যখন কা’ন্না পাবে, কখনোই আ’ট’কাবেন না। কাঁদলে শুধু মন হালকাই হয় না, শ’রীরও সু’স্থ থাকে। দেখু’ন না একবার চেষ্টা করে মেদ কমানো যায় কিনা।