বিবাহিত পুরুষের শারী’রিক ক্ষ’মতা বৃদ্ধির ঔষধ নিয়ে কথা, পড়ুন সারা জীবন কাজে লাগবে। বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর। এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা।ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে।প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য।



অনেকেই আছেন যারা তাড়াহুড়োর সময় অথবা অকারণেই দাঁড়িয়ে খাবার খেয়ে থাকেন। এটা যদি প্রতিদিনের অভ্যাস হয়ে থাকে শিগগিরি পাল্টে ফেলুল। কারণ গবেষণা দেখায় গেছে, দাঁড়িয়ে খাবার খেলে রোজ একটু একটু করে অবসাদে আ’ক্রা’ন্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।



সম্প্রতি জার্নাল অব কনজিউমার রিসার্চ জানিয়েছে, কোন ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে খাচ্ছেন সেটাও নাকি স্বাদগ্রহণের পক্ষে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। গবেষকরা বলছেন, দাঁড়ানোর বদলে যদি বসে শান্তিতে খান তাহলে স্বাদ আরও বেশি করে পাবেন। কারণ, ভঙ্গি, শরীরের ভারসাম্যের সঙ্গে স্বাদগ্রহণের বিষয়টি অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। তাই দাঁড়ানোর থেকে বসে খেলে সবাই খাবারে বেশি স্বাদ পান।



সাউথ ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, লেখক, গবেষক দীপায়ন বিশ্বাস বলেন, অনেক সময়েই দেখা যায়, যেসব বাচ্চারা খেতে ভালোবাসে না বা খাবার দেখলেই উল্টো দিকে পালায় তাদের ভুলিয়ে খাওয়াতে গিয়ে মা-বাবা জানালা বা অন্য কোথাও দাঁড় করিয়ে খাওয়াতে থাকেন। দাঁড়ানোর পদ্ধতি যদি সঠিক হয় তাহলে বাচ্চারা অনেক সময়েই চুপচাপ খেয়ে নেয়। কিন্তু তা না হলে ওদের বিরক্তি আরও বাড়ে।



কেন এমনটা হয় জানেন? বিশেষজ্ঞদের মতে, দাঁড়িয়ে থাকার ফলে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি আমাদের নীচের দিকে আকর্ষণ করে। এতে শ’রীরের র’ক্ত নীচের দিকে প্রবাহিত হয় এবং তা তুলে সারা শ’রীরে ছড়িয়ে দিতে ক’ষ্ট হয় হৃদপিণ্ডের।



ফলে বেড়ে যায় হৃদস্পন্দন। আর তাতেই বাড়তে থাকে হাইপো থ্যালামিক পিটুইটারি অ্যাড্রিনালিন (এইচপিএ)। যা স্ট্রেস হরমোনকে বাড়িয়ে দেয়। আর শ’রীর অবসন্ন হলে কী করে খাবারের স্বাদ নেবেন! এমনকি, সামান্য শারী রিক সমস্যাতেই সুস্বাদু খাবারও বিস্বাদ হয়ে যায়।



বিষয়টির সত্যতা যাচাই করতে সমীক্ষকেরা ৩৫ জনকে পিটা চিপস খেতে দিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে কিছু জন খেয়েছে দাঁড়িয়ে। বাকিরা খেয়েছেন বসে। যারা দাঁড়িয়ে খেয়েছেন, তারা চিপসের কোনও স্বাদই পাননি! অন্যদিকে যারা আরাম করে বসে খেয়েছেন তাদের কাছে অমৃ ততুল্য লেগেছে চিপসের স্বাদ।



কেন ভরা পেটে গোসল করতে মানা?
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য গোসল খুবই জরুরি। তাছাড়া সুস্বাস্থ্যের জন্যও গোসল করা বাধ্যতামূলক। তবে এর জন্য রয়েছে নির্দিষ্ট একটি সময় এবং কিছু নিয়ম। যা না মেনে চললেই বাড়ে বি’পদ।



অনেকেই অলসতার কারণে গোসল দেরিতে করেন। খাবার খেয়ে অলস সময় কাটিয়ে তারপর গসলে যান। কিন্তু জানেন কি, এই কাজটি করে আপনি নিজেই নিজের কতটা ক্ষ’তি করছেন? না জানলে আজই জেনে নিন। আজকের প্রতিবেদনটিতে আপনাদের জন্য থাকছে, ভরা পেটে গোসল না করার কারণ।



চলুন জেনে নেয়া যাক ভরা পেতে গোসল করলে যে মা’রা’ত্মক ক্ষ’তি হয় সে স’ম্পর্কে-



> খাবার হজমের জন্য খাওয়ার পরপরই প্রচুর র’ক্ত পেটের চারদিকে তার কাজ শুরু করে দেয়। কিন্তু আপনি যদি খাওয়ার পরপরই গোসলে চলে যান তবে এই প্রক্রিয়ায় বাধা পড়ে। এ সময় পেটের আশেপাশে থাকা র’ক্তের গতিপথ বদলে গিয়ে সারা শ’রীরে ছড়িয়ে পরে, যে কারণে হজম ঠিক মতো হয় না। ফলে গ্যাস-অম্বল এবং বদহজমের সমস্যা বাড়তে থাকে। সেই সঙ্গে বুকজ্বালা ও বারবার ঢেকুরের সমস্যা দেখা দেয়। তাই এসব সমস্যা এড়াতে খাওয়ার পরে গোসল এড়িয়ে চলুন।



> চিকিৎসকরাও খাওয়ার পরে গোসল না করার পরামর্শ দেন। এমনকি, প্রাচীন আয়ুর্বেদ মতে খাবার খাওয়ার পরে হজমে সহায়ক পাচক রসের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এসময় গোসল করলে শ’রীরের তাপমাত্রা কমে যাওয়ার কারণে হজম প্রক্রিয়া ধীমে গতিতে হতে থাকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খাবার ঠিকমতো হজম না হওয়ার কারণে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।



> সবাই জানেন, গোসলের পরে শ’রীরের তাপমাত্রা কমে যায়। আর ঠিক এই কারণেই খাওয়ার পরে গোসলে যেতে নিষেধ করা হয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, শ’রীরের তাপমাত্রার সঙ্গে হজমের স’ম্পর্ক কী? হজম প্রক্রিয়া যাতে ঠিকমতো হয়, তা নিশ্চিত করতে শ’রীরের তাপমাত্রা একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় থাকাটা একান্ত প্রয়োজন। তাতেই খাবার ঠিকমতো হজম হওয়ার সুযোগ পায়। কিন্তু খাওয়ার পরে গোসল করলে শ’রীরের তাপমাত্রা কমে যায়। ফলে শ’রীরের ক্ষ’তি হয়।



তবে আপনি যদি খাবার খাওয়ার আগে কোনোভাবেই গোসলের সুযোগ না পান সেক্ষেত্রে খাবার গ্রহণের অন্তত দুই ঘণ্টা পরে গোসল করুন। এতে এসব সমস্যা হওয়ার আ’শ’ঙ্কা থাকবে না।