একটা কথা প্রচলিত আছে, দিল্লির লাড্ডু-খেলেও পস্তায়, না খেলেও পস্তায়। অর্থাৎ বিয়ে করলে পস্তাতে হয়, না করলেও তা-ই হয়। তবে যে মহাজন এ প্রবচনটি চালু করেছিলেন, তিনি এর গূঢ়তত্ত্ব ফাঁস করেননি। আর গূঢ়তত্ত্ব ফাঁস না করাতেই এর পক্ষে-বিপক্ষে রয়েছে নানান যুক্তি। তবে এটা ঠিক বিয়ের ক্ষেত্রেও রয়েছে কিছু হিসেব-নিকেশ। অনেকেই বলে থাকেন, শীত আর বিয়ের স’ঙ্গে মধুর একটা সম্পর্ক জড়িয়ে আছে। আর তাই বুদ্ধিমানরা শীতেই বিয়ে করে!



তবে, এ তথ্য কতোটা সত্য তা আপাতত হিসেব না করে চলুন জেনে নেই শীতে বিয়ের কিছু সুবিধা-পরিশ্রমে সুবিধা বিয়ের আয়োজন করতে আয়োজকদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। দাওয়াত, খাওয়া-দাওয়া, প্যান্ডেল- কতো কাজই না করতে হয় বিয়েতে! সাধারণত গরমের দিতে একটু পরিশ্রম করলেই হাপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু শীতের দিনে এক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা।



সাজগোজে স্বস্তি দেয়
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগু’লোতে শীতের সময় ছাড়া দীর্ঘ সময় মেকআপ থাকে না। গরমে-ঘামে মেকআপে সমস্যা সৃষ্টি হয়। কিন্তু শীতের সময় বিয়ের সাজগোজ সহজ হয়। তাই বর-কনে ছাড়া বাকিরাও বিয়েবাড়ির সাজের আনন্দ নিতে পারে মন মতো।



ডেকোরেশন
শীতকালে ডালিম, রজনীগন্ধা, অর্কিড, গাঁদা, গো’লাপ, জুঁইসহ নানান টাটকা ফুল পাওয়া যায়। তাই কৃত্রিম ফুলের প্রয়োজন হয় না। চাইলে পুরো বিয়ের অনুষ্ঠান প্রাকৃতিক ফুলে সাজানো যায়। ফল কেনার ঝামেলা নেই



দুই স্বামীর এক বউকে নিয়ে টানাটানি



নিলুফা ইয়াসমিন নামে এক নারীর বর্তমানে দুই স্বামীর সাথে সংসার করছেন। নিলুফা ইয়াসমিন এর বাড়ি মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলায় । এ ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার নওগাঁ গ্রামে। শনিবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে ভুক্তভোগী স্বামী শহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের কাছে কান্নাজড়িত কণ্ঠে তার স্ত্রীকে ফেরত পেতে সহায়তা কামনা করেন।



এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।মৃ’ত বাচ্চু মাতব্বারের মেয়ে নিলুফা ইয়াসমিন উপজেলার নওগাঁ গ্রামের বাসিন্দা। দীর্ঘ ১৫ বছর পূর্বে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার পূর্ব চাঁন্দরা গ্রামের মৃ’ত হাজী শফিজুদ্দিনের ছেলে ও কালিয়াকৈর পৌরসভার কাউন্সিলর মো: সাইফুল ইসলামের ছোট ভাই মো: মফিজুল ইসলামের সাথে বিয়ে হয়।মো: শহিদুল ইসলাম বাড়ি সাটুরিয়া উপজেলার কাওন্নারা গ্রামে। শহিদুল ইসলামের সাথে নিলুফা ইয়াসমিনের প’রকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।



মো: শহিদুল ইসলাম এর সাথে প’রকীয়া সম্পর্কের কারণে গত বছরের ১৭ই মার্চ তারিখে নিলুফা ইয়াসমীন প্রথম স্বামী মফিজুল ইসলামকে তালাক দেয়। একই বছরের বছরের ১১ জুলাই শহিদুল ইসলামকে কাজী অফিসে রেজিস্টার করে বিয়ে করেন।



নিলুফা ইয়াসমিন এক বছর দ্বিতীয় স্বামী শহিদুলের ঘর সংসার করার পর একপর্যায়ে শহিদুলকে তালাক না দিয়ে পুনরায় প্রথম স্বামী মফিজুল ইসলামের ঘর সংসার করছে বলে অ’ভিযোগ ওঠে। বর্তমানে নিলুফা ইয়াসমীন দ্বিতীয় স্বামী শহিদুলের সাথে কোন সম্পর্ক রাখছেন।



দ্বিতীয় স্বামী ফিরে পেতে চেষ্টা চালাছেন।প্রথম স্বামী মফিজুল ইসলাম এর সাথে নিলুফা ইয়াসমীন এখন সংসার করছেন। এ বি’ষয়ে নিলুফারের দ্বিতীয় স্বামী মো: শহিদুল ইসলাম জানান, আমার বিয়ে করা স্ত্রী আমাকে তালাক না দিয়েই আমার নামে মি’থ্যা মামলা দিয়ে অন্য পুরুষের ঘর করছে।প্রথম স্বামী মফিজুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি। মফিজুলের বড় ভাই সাংবাদিকদের বলেন, ছোট ভাইয়ের স্ত্রীর একটা দু’র্ঘটনা হয়েছিল। দ্বিতীয় স্বামী মো: শহিদুল ইসলামকে তালাক দিয়ে সেই সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। এখন এ বি’ষয়ে আর কোন সমস্যা নেই।