স’ঙ্গ’মের অভাবে যৌ’না’ঙ্গে ভ’য়ঙ্কর ক্ষতি হতে পারে না’রীর- প্রাথমিকভাবে, বেশি স’ঙ্গ’ম না করা আপনার কাছে ভালো লাগতে পারে।’
কিন্তু নিয়মিত স’ঙ্গীর সঙ্গে ভালবাসার আদান প্রদান এবং শা’রীরিক সম্পর্কই ভ’য়ঙ্কর ভে’জাই’নার (স্ত্রী যো’নি) রোগ থেকে রে’হাই দিতে পারে নারীকে। জানলে অবাক হবেন, এই সং’ক্রমণগুলো ছোঁ’য়াচে কিংবা যৌ’ন স’ম্প’র্কের কারণে হচ্ছে না।’



কেবলমাত্র স’ঙ্গ’মের প্রতি আগ্রহ কম থাকার জন্যই আ’ক্রান্ত হচ্ছে ভে’জাইনা। যেমন ধরু’ন, চু’লকানী, সা’দাস্রা’ব, জ্বা’লাপো’ড়া, অ’স্বস্তি, এবং স’ঙ্গ’মের সময় ব্য’থা অনুভব করাসহ নানা রকম যৌ’ন রোগের লক্ষণ। এমকি ভে’জাইনাল এ’ট্রপিতে (যো’নি রোগ) আ’ক্রান্ত হয়ার আ’শ’ঙ্কা থাকে বেশি।’



যার ফলে যৌ’না’ঙ্গের ত্ব’ক শ’ক্ত হয়ে যায়, শু’কিয়ে যায়, ভেজাইনাল টি’স্যুতে দেখা পর্যাপ্ত অ’ক্সিজেনের অভাব। তবে এটি যে কোনো বয়সের না’রীদেরই হতে পারে। বিশেষ করে যারা মে’নো’পজ সময়ে নিজেদের পার করছেন তাদের ক্ষেত্রে বেশি হতে পারে। কেননা ম’নোপজের সময় শরীরে স্ত্রী হ’রমোন উৎপাদন হওয়ার বেশ ঘাটতি দেখা দেয়।’



এদিকে যারা স্ত’ন ক্যা’ন্সারের হ’রমন চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদেরও ভে’জাইনাল এ’ট্রপিতে ভু’গতে দেখা যায়। এ সম্পর্কে ইংল্যান্ডে বসবাসকারী ডঃ লুইজ মাজান্টি নামের একজন সে’ক্স থে’রাপি বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘সুস্থ জীবনযাপনের জন্য অবশ্যই সুস্থ শা’রীরিক সম্পর্কের প্রয়োজন।’



কেবল মাত্র অনুভূতির জন্য স’ঙ্গমের দরকার, ব্যাপারটি আসলে তা নয়। শরীরের নির্দিষ্ট অ’ঙ্গের টিস্যুকে সতেজ রাখা, র’ক্তের স্বাভাবিক চলাচল বজায় রাখা, আঁ’টসাঁট করে থাকা মাং’সপেশিকে শিথিল রাখার



স্ত্রী’র স্ত’নে মুখ দিয়ে তাকে মজা দেওয়া যাবে কি? ল’জ্জা নয় জানতে হবে!



স্ত্রীর দুধপান এবং চোষা হারাম নয়। তবে স্ত্রীর দুধপান করা বড় গোনাহের কাজ; অর্থাৎ নাজায়েয। তাই স্ত্রীর দুগ্ধপান থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। আর স্ত্রীর স্তন চোষা বা হাত-মুখ দিয়ে আদর করায় কোন সমস্যা নেই; বরং এতে স্ত্রী বেশি সুখলাভ করে।



ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে স্ত্রীর দুধ পান করা পাপের কাজ। আল্লাহ তায়ালা স্ত্রী জাতির দুধ তাদের অবুঝ সন্তানের জন্য নির্ধারিত করে দিয়েছেন। যদি কখনও স্ত্রীর স্তন চোষার ফলে, দুধ বেরিয়ে মুখে চলে আসে তাহলে সে দুধ কণ্ঠনালীতে যাওয়ার পূর্বেই ফেলে দিতে হবে। এজন্য সর্বোত্তম হলো,



স্তন থেকে দুধ বেরিয়ে আসার আশংকা থাকলে কিংবা স্ত্রীর স্তনে দুধ থাকাবস্থায় স্তন চোষা থেকে বিরত থাকাই উত্তম কাজ। স্ত্রীর উত্তেজনা বা দম্পতির দাম্পত্য চাহিদা মেটাবার জন্য স্ত্রীর স্তন টিপুনি, মর্দন, ঠোট বোলানো, চুম্বন করা জায়েয আছে।



কেউ এড়িয়ে যাবেন না, একজন প্রবাসীর বউয়ের লজ্জাজনক কিছু কথা শুনুন



কাল সারারাত আমার জামাই আমার পা টি’পে দিছে ভাবী! পায়ের ব্য’থায় ঘুমোতে পারছিলাম না। –আরে ভাবী আমি অ’সুস্থ থাকলে তো আমার জামাই আমার ছায়া-ব্লাউজ পর্যন্ত ধুয়ে দেয়। বলেই একজন আরেকজনের গায়ে হেসে লু’টিয়ে পড়ছে। -কি হলো তানহা’র মা, এতো চুপচা’প কেনো?তুমিও কিছু বলো তোমার জামাইয়ের কথা!



আমি এক দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে উত্তর দেই, জুইয়ের মাঃ তোমারই তো শান্তি, চাইলেই দেশে বসে ৮/১০ টা প্রেম করতে পারো,জামাই টের ও পাবেনা। আমার জামাই তো খালি স’ন্দে’হ করে আমাকে। -কি বলেন ভাবী?জামাই থাকতে প্রেম কেনো করবো? জুইয়ের মাঃ এতো সুন্দর তুমি,ব’য়স ও কম। ক্যামনে থাকো জামাই ছাড়া?নিজের রুপ-যৌ’বন এইভাবে ন’ষ্ট করিওনা।তোমার জামাই বিদেশে কতো জনের সাথে ঘুমায় তা কি তোমারে বলে? -না জেনে মন্তব্য করা কি ঠিক ভাবী? যদি তিনি পাপ করে তার কৈফত তিনি আল্লাহ্র কাছে দেবে।আমি কেনো পাপের বোঝা মাথায় নেবো।



জুইয়ের মাঃ শোন! এই পাপ-পূন্যের ভাত নেই আজকাল। শশুড় বাড়ির মানুষ কোনদিন আপন হয় না।নিজে ব্যাংক-ব্যালেন্স করো। জমি-জমা কেনো,নাহলে যখন শুনবা জামাই আরেকটা বিয়া করছে তখন আমার কথা মনে কইর্যা পস্তাবা। আমি আর জুইয়ের মা’র কথায় কান দিলাম না। তানহা’র ব’য়স যখন ৩ বছর তখন শেষ এসেছিলো তানহা’র আব্বু। এখন তানহা’র ব’য়স ৫ বছর চলছে। বিয়ের পর থেকে ৬ বছরে ৩ বার এসেছেন তিনি। তাও প্রত্যেকবার ৩/৪ মাসের বেশী থাকেন নি।



প্রত্যেকবার যখন তিনি আসেন আমার মনে হয় আমাদের নতুন বিয়ে হয়েছে,খুব অচেনা লাগে মানুষটাকে, তবে তিনি মানুষ হিসেবে খা’রাপ না। দেশে থাকলে অন্য ভাবীদের বরদের মতোই আমার খেয়াল রাখতো।



বিয়ের আগে যে আমি প্রেম করিনি তা কিন্তু নয়,সত্যি বলতে লজ্জা নেই,কলেজ লাইফে একটা ছেলেকে খুব ভালোবাসতাম, কিন্তু সেইম এইজ এর রিলেশনে যা হয় আর কি? বিয়ে আর হয়নি।আহারে! ছেলেটা আমার বিয়ের দিন ঘুমের ঔষধ খেয়ে হাসপাতালে ছিলো,কিন্ত কিছুই করার ছিলোনা আমার। এখন মাঝে মাঝে স্কুল আর কলেজের সেই



বন্ধু-বান্ধবীদের সাথে স্মৃ’তিময় দিনগুলোর কথা ভাবি। স্মৃ’তিগুলো খুব আ’ঘাত করে আমাকে,ফিরে যেতে ইচ্ছে হয় ছেলেবেলায়। ‘তানহা’ আমার একমাত্র মে’য়ে।তানহা’র আব্বুর এখন একটা ছেলের সখ। আমার জীবন অনেকটা রুপকথার রাজা-রানীর মতো,”অবশেষে তারা সু’খে-শান্তিতে বসবাস করতে লাগলো”এরকম।



তাই পরেরবার একটা ছেলে হলে বাচ্চা নেয়ার ঝামেলা থেকে বেঁচে যাই। কেনোনা অন্যান্য ভাবীদের মতো আমার অ’সুস্থ অবস্থায় খেয়াল নেয়ার মতো কেউ থাকেনা। নিজের ঔষধ নিজের কিনে খেতে হয়, নিজের সংসারের রান্নার বাজার নিজের করতে হয়।তার উপরে শাশুড়ি,ননদিনী কিংবা শশুড় বাড়ির অন্যান্য আত্নীয়-স্বজনদের মন জোগিয়ে চলতে হয়।



বছর এর বছর এভাবেই স’ন্তান লালনপালন আর পরিবারের দেখাশুনা করেই কে’টে যায় আমাদের মতো প্রবাসী স্বা’মীর স্ত্রীদের। দিনশেষে ভালোবেসে ‘ভালোবাসি’ বলার মতো মানুষটা পাশে থাকেনা। মুখে তুলে একবারের জন্যও অন্যান্য ভাবীদের বরের মতো কেউ খাইয়ে দেয়না কিংবা ঈদ-কুরবানীতে কেউ শপিংমলে নিয়ে যেয়ে নিজের পছন্দের শাড়ি-চুড়ি কিনে দেয়না। আমার’তো আগে শাশুড়ি আর ননদের জন্য কিনতে হয়। সবশেষে তানহা’র জন্য কেনাকা’টা করে নিজের জন্য কিছু কেনার