বেশির ভাগ মানুষ আছেন যারা যৌ’নতা বা গো’পন স’মস্যা নিয়ে খোলাখুলি আলোচানা ক’রতে চান না। আর এমনকী, যৌ’ন সংক্রা’ন্ত স’মস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের কাছে যেতেও অনেক সময় অনিহা দেখা দেয় ৷কিন্তু জা’নেন কী যৌ’ন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমাদের প্রকৃতিতেই এমন অনেক জিনিস আছে, যা কিনা দূ’র ক’রতে পারে যৌ’ন স’মস্যা!



আমেরিকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবে’ষণা অনুযায়ী, তরমুজ নাকি এ ব্যাপারে দারুণ কাজ করে, যৌণশ’ক্তির দিক থেকে অ’ক্ষম বা দু’র্বল, তাদের সক্ষ’মতার জন্য তরমুজই প্রাকৃতিক প্র’তিষেধ’ক।অর্থাৎ তাদের এখন থেকে আর ভায়াগ্রার পেছনে অর্থ না ঢেলে তরমুজে আস্থা রাখলেই চলবে।



তারা গবে’ষণার পর বিস্ময়কর ফল দে’খতে পান, একটি তরমুজে সিট্রোলিন নামের অ্যামাইনো অ্যাসিডের পরিমাণ এত বেশি, যা আগে বিজ্ঞানীরা ধারণাও ক’রতে পারেননি।



তরমুজে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শ’রীরের জন্য খুবই উপকারী। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ তরমুজ খেলে অক্সিডেটিভ স্ট্রে’সজনিত অসু’স্থতা কমে যায়।



এ ছাড়াও নি’য়মিত তরমুজ খেলে প্রোস্টেট ক্যা’ন্সার, কোলন ক্যা’ন্সার, ফু’সফুসের ক্যা’ন্সার ও স্ত’ন ক্যা’ন্সারের ঝুঁ’কি কমে যায়।তরমুজে আছে ক্যারোটিনয়েড। আর তাই নি’য়মিত তরমুজ খেলে চোখ ভালো থাকে এবং চোখের নানা স’মস্যা থেকে মু’ক্তি পাওয়া যায়। ক্যারটিনয়েড রাতকানা প্র’তিরো’ধেও ভূমিকা রাখে।



তরমুজে আছে প্রচুর পরিমাণে জল এবং খুব কম পরিমাণে ক্যালোরি। আর তাই তরমুজ খেলে পে’ট ভরে যায় কিন্তু সে অনুযায়ী তেমন কোনও ক্যালোরি শ’রীরে প্রবেশ করে না। ফলে তরমুজ খেয়ে পে’ট পুরে ফেললে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা কম থাকে।টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটির গবে’ষণায় প্রমাণিত হয়েছে, যারা দু’র্বল তাদের জন্য তরমুজ প্রাকৃতিক ও’ষুধ হিসেবে কাজ করে।



একটি তরমুজে প্রচুর পরিমাণে সিট্রোলিন নামের অ্যামাইনো এসিড থাকে যা শ’রীরকে প্রতিমু’হূর্তে সতেজ রাখতে সহায়তা করে। লিকো’পেন সমৃদ্ধ খাবারের আরেকটি গুণ হল হাড়ের স্বা’স্থ্য ভালো করে। এটি হাড়ের অক্সিডেটিভ উপাদান দূ’র করে, যা হাড়ের ব্য’থার জন্য দায়ী।



এছাড়াও শ’রীরের বিভিন্ন রো’গের জন্য দায়ী। তাই, প্রাকৃতিকভাবেই আপনার হাড়ের স’মস্যা দূ’র করবে তরমুজ। তরমুজে যে অ্যামাইনো এসিড রয়েছে তা ব্যায়াম করার সময় শ’রীরকে বলিষ্ঠ রাখে ও শ’রীরের র’ক্তের গতি ঠিক রাখতে সাহায্য করে। শ’রীরের হরমোনের পরিমাণ বৃ’দ্ধি ক’রতে কোন তরমুজে’র জুরি নেই।
নিউজটি শেয়ার করার অনুরোধ রইলো