Breaking News

সর্বোচ্চ আনন্দ পেতে ট্রাই করুন এই ৯টি ‘পজিশন’

আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের মাঝে অরেকটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজ আপনাদের জানাবো ৯টি পজিশন সম্পর্কে যা মিলনে সর্বোচ্চ আনন্দ প্রদান করবে। ক্যালোরি(Calorie) ঝরিয়ে সুস্থ থাকতে কে না চায়? অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরিয়ে ফেলতে পারলে পুরুষরা যেমন সুঠাম পুরুষালী দেহের অধিকারী হতে পারেন, তেমনই মহিলারাও পেতে পারেন কমনীয়, আকর্ষণীয় শরীর।

কিন্তু দৈনিক কাজের চাপে বর্তমানে পুরুষ বা মহিলারা আলাদা করে ব্যায়াম করার সময় পান না প্রায়শই। কিন্তু খবর রাখেন কি, শুধু ব্যায়াম নয়, সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে উদ্দাম যৌ’নজীবনও যথেষ্ট ক্যালোরি ঝরাতে পারেন। কিন্তু জানেন কি, ক্যালোরি ঝরাতে কোন পজিশন কতটা উপকারী? পড়ুন এই বিশেষ প্রতিবেদনটি-

১. মিশনারি পজিশন: দম্পতিদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় এই পজিশনে মহিলাদের উপর পুরুষরা শায়িত হন। অন্তত পাঁচরকমভাবে এই পজিশন ট্রাই করা যায়। এই ভঙ্গিমায় মিলিত হলে পুরুষদের ১২০ ক্যালোরি ও মহিলাদের ৪০ ক্যালোরি ‘বার্ন’ হয়।

আরো পড়ুন: স্ত্রী’র স্ত’নে মুখ দিয়ে তাকে মজা দেওয়া যাবে কি? ল’জ্জা নয় জানতে হবে!

২. ডগি স্টাইল: এই স্টাইলে মিলিত হলে পুরুষদের ১২০ ক্যালোরি ও মহিলাদের ৮০ ক্যালোরি ঝরে। ৩. লেগস ইন দ্য এয়ার: এই ভঙ্গিমায় অন্তত ৮৫ ক্যালোরি ঝরাতে পারেন মহিলারা, পুরুষদের ঝরে ১৩০ ক্যালোরি।

৪. কাউগার্ল: কাউগার্ল পজিশনে মহিলাদের বেশি ক্যালরি ঝরে, প্রায় ২২০ ক্যালোরি। সেক্ষেত্রে পুরুষদের ঝরে মাত্র ৪০ ক্যালোরি। ৫. রিভার্স কাউগার্ল: এই পদ্ধতিতে মহিলাদের ঝরে ১০০ ক্যালোরি, পুরুষদের ৪০ ক্যালোরি।

আরো পড়ুন: স্ত্রীকে সঠিক ভাবে উত্তেজিত করার জন্যে যা আপনার জানা একান্ত জরুরী

৬. স্পুনিং: এই পজিশনে পুরুষদের ঝরে ১১০ ক্যালোরি। মহিলাদের একটু কম, ৭০ ক্যালোরি। ৭. ওরাল: এক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলা- দু’জনেরই ৬০-৭০ ক্যালোরি করে কমে।

৮. লোটাস: এই পজিশনে মহিলাদের পরিশ্রম তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। তাই তাঁদের ক্যালোরিও একটু বেশিই ঝরে। তুলনায় পুরুষদের ঝরে ৪০ ক্যালোরি। ৯. স্ট্যান্ডিং: দাঁড়িয়ে মিলিত হলে পুরুষদের প্রচুর ক্যালোরি ঝরে, প্রায় ৫০০। তুলনায় মহিলাদের ঝরে মাত্র ১০০-১৫০ ক্যালোরি।

আরো পড়ুন
দাঁত ক্ষয় হচ্ছে? বুঝে নিন এসব লক্ষণে

দাঁত প্রতিটি মানুষের জন্যই খুব জরুরি। যেকোনো শক্ত খাবার খেতে হলে দাঁত ছাড়া উপায় নেই। তাছাড়া দাঁত না থাকলে সৌন্দর্যও নষ্ট হয়। তবে আমাদের অসতর্কতার কারণেই দাঁতের ক্ষয় হতে থাকে। যা একসময় যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

ঠিকমতো মুখ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না রাখা, দাঁতে খাদ্যকণা লেগে থাকা ইত্যাদি দাঁত ক্ষয়ের সম্ভাব্য কারণ। দাঁত ক্ষয়ের আরো কিছু লক্ষণ রয়েছে। চলুন জেনে নেয়া যাক সেগুলো-

ইউনিভার্সিটি ডেন্টাল কলেজের দন্ত্য সংরক্ষণ বিভাগের প্রধান ডা. আব্দুল মালেক বলেন, রোগীর প্রথমে দাঁত সম্পর্কে ধারণা থাকা দরকার। দাঁতের মাঝামাঝি যদি কেটে দেই, সবচেয়ে ওপরের অংশ হলো, এনামেল। এটা মানব দেহের সবচেয়ে সহজ অংশ। এটা একবার ক্ষয় হলে আর পূরণ হয় না। এনামেল ক্ষয় হলে রোগী তেমন কিছু বুঝতে পারে না। খাদ্যকণা লেগে থাকলে সে হয়তো টুথপিক বা সেপটিপিন দিয়ে টেনে নিয়ে আসে। তখন তার ভালো লাগে।

এটি যারা খেয়াল করে না, তাদের খাদ্যকণা তখন আরো ভেতরে চলে যায়। যা একসময় ডেনটিনে চলে যায়। তখন দাঁত শিরশির করে। ডেনটিন বেশ মোটা একটি অংশ। ডেনটিনের পরে হলো ডেন্টাল পাল্প টিস্যু। এখানে রক্তনালি, নার্ভ, আর্টারি থাকে। এর যত কাছে যাবে তার স্পর্শকাতরতা তত বেশি হবে। ঠাণ্ডা খেলে বা মিষ্টি খেলে তার দাঁত শিরশির করে। পাল্পে যখন লাগে তখন কিন্তু পাল্পপাইটিস রোগটি হয়ে যায়। এই পাল্প আর ভালো হয় না।

যখন পাল্পাইটিস হয়, তখন ব্যথা আরম্ভ হয়। এটি আক্রান্ত হলে, আংশিক বা সম্পূর্ণ পাল্প ফেলে দিতে হবে।

এই চিকিৎসার নাম হলো, রুট ক্যানেল থেরাপি। এটি অত্যন্ত সূক্ষ্ম, সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল চিকিৎসা। এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য প্রতি ছয় মাস পর পর দাঁতের চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। তবে অনেক রোগীর ক্ষেত্রে কিন্তু এক বছর পরপর গেলেই হয়।

দাঁত ক্ষয় হলে এটি যেন আটকে থাকে, তাই ফিলিং মেটেরিয়াল বসিয়ে দেয়া হয়। এতে ক্ষয়টি আর বড় হয় না, ভেতরের দিকেও যায় না। দেখা যায়, এতে রোগী সারা জীবন ভালো থাকে।
নিউজটি শেয়ার করার অনুরোধ রইলো

Check Also

স্ত্রী হিসেবে মোটা মেয়েরা সবচেয়ে বেশি ভালো! কেন জানেন?

স্ত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে শতকরা ৯০ শতাংশ পুরুষেরই পছন্দের তালিকায় রোগা মেয়েরা থাকে। তাদের মধ্যে ধারণা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *