শ’রীরের ঘু’নপোকা নামে বি’বেচিত অ’স্টিওপোরোসিস রো’গটি হাড় খেয়ে ফে’লে! এতে আ’ক্রান্ত ব্য’ক্তি দাঁড়াতেও পারেন না। আবার আ’ক্রান্ত পা অন্য পায়ের চেয়ে কিছুটা খাটো হয়ে যায়।



মে’রুদণ্ডের হাড় ভা’ঙলে পিঠে বা কো’মরে ব্য’থা হয় এবং রোগী সামনে কিছুটা কুঁ’জো হয়ে যান। এ রো’গে হাতের ক’ব্জিও ভা’ঙতে পারে।



বুঝবেন যেভাবে- যদি সামান্য উ’চ্চতা থেকে পড়ে বা অল্প আঘা’তে কারও হা’ড়, বিশেষ করে মে’রুদণ্ড, ক’ব্জি, কুঁ’চকি, রান ও পাঁ’জরের হাড় ভে’ঙে যায়, তবে তার অ’স্টিওপোরোসিস আছে বলে ধ’রে নিতে হবে।



তাছাড়া ঝুঁ’কিতে থাকা ব্য’ক্তিদের হাড়ের ঘন’ত্ব প’রিমাপ করেও অ’স্টিওপোরোসিস নির্ণয় করা যায়। এফআরএএক্স নামের অ’নলাইনভিত্তিক অ্যাপের সাহায্যে অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁ’কি নি’রূপণ সম্ভব। এই অ্যা’পের বাংলা ভা’র্সনও রয়েছে।



রোগ প্র’তিরোধ ও চিকিৎ’সা- অ’স্টিওপোরোসিস প্র’তিরো’ধে ঝুঁ’কি শনা’ক্ত করা ও তা রো’ধ করা প্রথম পদক্ষে’প। জী’বনধারায় পরিবর্তন, কায়িক শ্রম, নি’য়মিত ব্যায়াম, ক্যা’লসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ সুষম খাবার খাওয়া জ’রুরি।



ঝুঁ’কিতে থাকা ব্য’ক্তিদের প্রয়োজনে ঝুঁ’কি চি’হ্নিত করে চি’কিৎসা নেয়া উচিত। কারণ একবার হাড় ভে’ঙে গেলে যেসব জ’টিলতার সৃ’ষ্টি হয়, তার ব্যা’পকতা অনেক। বয়’স্ক ব্য’ক্তিদের অচ’ল, শ’য্যাশায়ী বা ক’র্মক্ষ’মতাহী’ন হয়ে পড়ার অন্যতম কারণ হা’ড় ভে’ঙে যাওয়া।



এতে প্র’বীণদের মৃ ত্যুর ঝুঁ’কিও বাড়ে। কাজেই অ’স্টিওপোরোসিস সন্দে’হ হলেই বিশেষজ্ঞ চিকি’ৎসকের শ’রণাপন্ন হতে হবে। চিকি’ৎসক রো’গীর প্র’কৃতি ও রো’গের মাত্রা বুঝে প্র’য়োজনীয় ওষুধ বা চি’কিৎসার সিদ্ধা’ন্ত নেবেন।