না খেয়ে থাকতে পারলেও শা’রীরিক স’স্পর্ক ছাড়া থাকতে পারবেন না বলে মন্তব্য ক’রেছেন তামিল ও তেলেগু ছবির জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু। একটি ম্যাগাজিনের জন্য চলতি বছর ফটোশুট ক’রেন তিনি।



সেখানে এক সাক্ষাৎকারে যৌ’নতা বিষয়ে বি’স্ফোরক মন্তব্য ক’রেন নায়িকা। স’ম্প্রতি সামান্থার সেই বি’স্ফো’রণ মন্তব্যটি ভা’ইরা’ল হয়েছে নেট দুনিয়ায়। সাক্ষাৎকারে সামান্থাকে প্রশ্ন ক’রা হয়’ শা’রীরিক স’স্পর্ক ও খাবার এর মধ্যে কোনটাকে বেছে নেবেন। কোনও চিন্তা না ক’রে সামান্থার অকপট উত্তর’ ‘অবশ্যই শা’রীরিক স’স্পর্ক।



না খেয়ে আমি থাকতে পারি।’ সামান্থা অভিনীত মু’ক্তিপ্রাপ্ত সর্বশেষ সিনেমা ‘মনমধুড়ু টু’। নাগার্জুনা আক্কিনেনির অন্নপূর্ণা স্টুডিওয়ের ব্যানারে নির্মিত এ সিনেমায় ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় ক’রেন সামান্থা। রাহুল রবীন্দ্র পরিচালিত এ সিনেমা গত ৯ আগস্ট মু’ক্তি পায়। অন্যদিকে’ তেলেগু ভাষার ‘৯৬’ সিনেমাটি ‘জানু’ নামে রিমেক হয়েছে।



এতে কে’ন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় ক’রেছেন তিনি। খুব শিগগির মু’ক্তি পাবে এটি। আরোও পড়ুনঃ এই ৬ নামের মেয়েরা শ্ব’শুরবাড়িতে থাকে রানির মতো!–—মেয়ে হয়ে জ’ন্মালে নিয়তিই বলে দেয় আজ সে এক বাড়ির মেয়ে কাল সে কারুর ঘরের বউ। প্রত্যেকটা মেয়েকেই একদিন না এক দিন শ্বশুরবাড়ি যেতে হয়। খাপ খাইয়ে নিতে হয় নতুন পরিবেশের স’ঙ্গে।



অনেক স্বপ্ন নিয়ে মেয়েরা নিজে’র ঘর ছে’ড়ে শ্বশুরবাড়ির যান। শ্বশুরবাড়ির সকলকে নিয়ে সুখে শান্তিতে সংসার করার স্বপ্ন দেখেন। তবে সবার ভাগ্যে কি সুখ থাকে?



কেউ খুব সুখী হন’ আবার কেউ সারা জীবন কষ্ট ভোগ করেন। তখন মনে হয় যেন সব স্বপ্ন ভে’ঙে চুরমা’র হয়ে গেছে। তবে জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে যে ছয় নামের মেয়েরা শ্বশুরবাড়িতে সুখে শান্তিতে থাকবে সে স’ম্পর্কে-



A: এ নামের মেয়েরা সাধারণত খুব সহজ সরল প্রকৃতির হন। যে কোনো প’রিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নেয়ার ক্ষ’মতা এদের প্রবল। তবে সাহসী স্বভাবের জন্য সাধারণত অন্যের মতে চলেন না। শ্বশুরবাড়িতে বেশ সুখেই থাকেন এরা।



D: ডি নামের মেয়েরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রেম ও পরিবারের সবার প্রতি অতি যত্নশীল হন। শ্বশুরবাড়ির মানুষদের খুব বেশি প্রাধান্য দেন এরা। এই ব্যবহারের জন্য শ্বশুরবাড়ির মানুষরাও এদের খুব ভালোবাসেন।



M: এম নামের মেয়েদের জুরি মেলা ভার। এরা মূলত কাজ নিয়ে থাকতে ভালোবাসেন। জীবন স’ম্পর্কে এদের দৃষ্টিভঙ্গি অনেক সহজ সরল হয়। সাধারণত খুব একটা জটিলভাবে এরা কিছু ভাবেন না। সততা এদের মধ্যে প্রবল’ এরা নিজে’র কাজও পরিবারের ব’ন্ধুবান্ধবদের প্রতি যথেষ্ট সৎ। তাই শ্বশুরবাড়িতে সকলের মন সহজেই জয় করে ফে’লেন।



S: এস নামের মেয়েরা স্ত্রী ধ’র্ম পা’লনে সব সময় এগিয়ে থাকেন। শ্বশুরবাড়ির মানুষদের নির্ভরতা পাওয়ার জন্য সব কিছু ক’রতে পারেন এরা। এদের সমগ্র জীবন বেশ সুখে শান্তিতে কাটে।



P: পি নামের মেয়েরা খুবই জ্ঞানী হন। যে কোনো বিষয়ে তাদের সেখার ইচ্ছা প্রবল। যে কোনো বিষয়ে তারা ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে শান্তিতে কাজ করেন। নিজে’র সমস্ত রকমের বুদ্ধি দিয়ে এরা বিষয়গুলোর বিচার বিবেচনা করেন। যার ফলে শ্বশুরবাড়িতে কোনো রকম ঝামেলায় পরতে হয় না তাদের। নিজে’র মতো করে শ্বশুরবাড়িতে জীবন কাটাতে পারবে এরা।



R: আর নামের মেয়েরা বিশেষ জ্ঞানের অধিকারী হন। অত্যন্ত চালাকি ও কৌশলের দ্বারা সব বি’পদ থেকে মু’ক্ত হওয়ার চেষ্টা এদের সব সময় থাকে। সংসারে সুখী হওয়ার জন্য সব কিছু ক’রতে পারেন এরা। ফলে সদা শান্তি থাকে এদের জীবনে।