Breaking News

পাবজি খেলতে গিয়ে আলাপ, সেখান থেকেই বিয়ে করে ফেললেন এই যুবক-যুবতী

গতবছর থেকেই ভারত তথা এশিয়ার অনেক দেশে কোটি কোটি তরুন তরুনি এমন কি বয়স্কদের মধ্যেও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে একটি ভিডিও গেম, যার নাম

‘পাবজি’। আপনি হয়তো পাবজি খেলে উঠেই এই খবরটি পড়ছেন বা পড়ে উঠেই পাবজি খেলতে যাবেন। তরুন তরুনিদের মনে কেবল বললে ভুল হবে, তাদের মস্তিস্কও এখন পাবজির আওতায় চলে গেছে।

এই ভিডিও গেম সবাইকে এমন মাতান মাতিয়েছে যে কেউই আর এর নেশা কাটাতে পারছে না, একবার নেশায় পরলে আর চাইলেও ছাড়তে পারছেন না। শুধু পাবজি বলেই নয়, এইরকম অনেক গেমই এসে তরুন সমাজকে মাতাল করেছে, কিন্তু পাবজির মত এতো দীর্ঘস্থায়ী কোনটাই হয়নি।

সেই গেম গুলো এসেছে বাজারে, জনপ্রিয় হয়েছে এবং কালের অকাল নিয়মে বিলীন হয়ে গেছে। কিন্তু একমাত্র পাবজিই এমন গেম যা বিপুল পরিমান ছেলে পুলেকে নিজের আওতায় এনেছে এবং এতদিন ধরে নিজের বাজার ধরে রেখেছে।

এখন প্রশ্ন হল এই পাবজি গেমে এমন কি আছে যা এতো মানুষকে টানছে নিজের দিকে। এটি একটি লড়াই বা যুদ্ধের গেম। যেমন ঠিক কন্ট্রা বা আইজিয়াই ছিল সেইরকম, বন্দুক পাওয়া যায়, পাওয়ার পাওয়া যায়, নিজেকে সারানর জন্মে ওষুধ পাওয়া যায় আর এনার্জি তো রয়েছেই।

এটা খেলতে ল্যানের দরকার হয় না, অনেক বন্ধু মিলে একসাথে গ্রুপে খেলতে পারা যায়। নানা রকমের বন্দুক পাওয়া যায় এই গেম টিতে। তাছাড়াও পাবজির যেটা মূল আকর্ষণ সেটা হল চিকেন ডিনার, হ্যাঁ মুরগির মাংস যুদ্ধ জয়ের পুরস্কার। মোবাইল ফোন এবং কম্পিউটারেও খেলা যায় এই গেম।

কিন্তু পাবজির বিস্তার এখন কেবল মোবাইল বা কম্পিউটারেই সিমাবদ্ধ নেই, তা ছাদনাতলা পর্যন্তও গড়িয়েছে। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। পাবজি এখন সম্পর্কও গড়ছে, তাও আবার প্রেমের যা বিয়ে পর্যন্তও গড়াচ্ছে। গেম খেলতে খেলতে আলাপ, সেখান থেকেই প্রেম এবং সেই প্রেম গিয়ে দাঁড়ালো বিয়েতে।

এমন ঘটনাই লক্ষ্য করা গেছে এক যুগলের ক্ষেত্রে। তাদের নাম শ্রাবণী এবং সুতীর্থ। আলাপ হওয়ার প্রায় তিন মাস পর তারা সিদ্ধান্ত নেন যে তারা বিয়ে করবেন। তারা দুজনেই প্রাপ্ত বয়স্ক। শ্রাবণী একজন প্রাইমারি শিক্ষিকা এবং সুতীর্থ একজন আইটি কর্মী। দুজনেই কলকাতাবাসী।

Check Also

পুকুর সেঁচে পাওয়া গেলো বড় বড় ইলিশ!

ভোলায় চরফ্যাশন উপজেলার একটি পুকুর সেঁচে মিলেছে বড় সাইজের ৮টি ইলিশ মাছ। প্রতিটি ইলিশের ওজন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *